ফাইল চিত্র
গুয়াহাটি: একমাসও বাকি নেই, তারপরই বেরোবে ভোটের ফল। তার আগেই শাসক দলের প্রার্থী কেনাবেচার হাত থেকে নিজেদের প্রার্থীদের সুরক্ষিত রাখতে অসমের একাধিক জায়গায় হোটেল বুকিং শুরু করে দিয়েছে কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্ব। যদিও দলের তরফে এই দাবি অস্বীকার করা হয়েছে।
সূত্র মতে, শনিবার অসমের কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্বরা গুয়াহাটির একটি হোটেলে রুদ্ধদ্বার বৈঠকে বসেন। সেই বৈঠকেই দলের প্রার্থীদের আগামী ২২ এপ্রিল থেকে গুয়াহাটি, তেজপুর ও কাজিরাঙ্গার বিভিন্ন হোটেলে ফল না বেরনো অবধি কার্যত আটক করে রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
তবে কংগ্রেস নেতা জিতেন্দ্র সিং এই দাবি উড়িয়ে দিয়ে বলেন, “আমাদের প্রার্থীরা কোথাও যাচ্ছে না। আমরা কেবল বিগত বছর গুলির অভিজ্ঞতা থেকে ভোটের ফলাফলের দিন করণীয় বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি। নির্বাচনে আমরাই বিপুল ভোটে জয়ী হব।”
কংগ্রেসের তরফে প্রার্থী চুরির ভয় অস্বীকার করা হলেও সম্প্রতি জোটসঙ্গী বিপিএফ ও এআইইউডিএফের একাধিক প্রার্থীকে কংগ্রেস শাসিত রাজস্থানের একটি রিসর্টে নিয়ে গিয়ে রাখা হয়েছে। পরে অবশ্য এআইইউডিএফের প্রার্থীরা রাজ্যে ফিরে আসেন। এই বিষয়ে কংগ্রেস নেতা রণদীপ সিং সূর্যেওয়ালা বলেছিলেন, “বিজেপি সরাসরি জিততে না পেরে এইসব পন্থা অবলম্বন করে। পেরার্থীদের দাবিতেই তাঁদের সুরক্ষিত জায়গায় সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।”
অসমে ২৭ মার্চ, ১ এপ্রিল ও ৬ এপ্রিল-তিন দফায় নির্বাচন হয়। ভোটের ফল ২ মে। তারই আগে প্রার্থী বাঁচাতে মরিয়া কংগ্রেস।
আরও পড়ুন: কার্ফুর মাঝেও রেকর্ড গড়ল করোনা, মহারাষ্ট্রে একদিনেই আক্রান্ত ৬৭ হাজার, ৪০০ পার মৃতের সংখ্যা

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post