নিউজ ডেস্ক : পুজো আমাদের সবার।সবাই চায় পুজোর এই কয়েকটা দিন, সব দুঃখ দূরে সরিয়ে,আনন্দ করে কাটাতে।আজ দূর্গা পুজোর দিনে দূর্গা মা এর কোনো সন্তান যদি অভুক্ত থাকে তাহলে কিভাবে মা এর পুজো সুসম্পূর্ণ হবে। তাই Next Envision NGO এর পিঙ্কি ঘোষ এর উদ্যোগে নদীয়া জেলার বানপুর এলাকার বাসিন্দা ভোগীরত মণ্ডল, নিজের স্ত্রী কে নিয়ে থাকেন ইট ভাটায় কাছে একটি গ্রামে। তার কোমর একদম ভাঙ্গা, কোনো মতে হাঁটেন, ভিক্ষে করে সংসার চালান, তার স্ত্রী চোখে দেখেন না, কানেও শোনেন না তাও ওভাবেই রান্না করেন নিজেদের দুজনের জন্যে। ওনাদের ছেলে আছে কিন্তু সে বাবা মা কে দেখে না।
আরও পড়ুন করোনা আক্রান্ত ‘সারেগামাপা’র চার বিচারক
কিছু দিন আগে মাজদিয়া তে পিঙ্কি ঘোষের বাড়িতে ভিক্ষা করতে যান এই ব্যাক্তি, তখনি পিঙ্কি তার নাম ঠিকানা জেনে নেন এবং দূর্গা পুজোর দিন ওই এলাকার সুজিত নামের একজন পরিচিতি ভাই এর সাহায্যে পৌঁছে যান তার বাড়িতে যাতে পুজোর এই একটা মাস যেনো এই বয়স্ক মানুষ টাকে ভিক্ষার ঝুলি হাত এ নিয়ে রাস্তায় না বেরোতে হয়।সেই জন্য Next Envision NGO এর তরফ থেকে যতো টুকু সম্ভব, তার হাতে তুলে দিল এক মাসের যাবতীয় খাদ্য সামগ্রী, সাথে সাবান এবং মাস্ক আর একটু মিষ্টি।এই কর্ম কাণ্ডে মূল উদ্যোক্তা পিঙ্কি ঘোষ এবং রিঙ্কি ঘোষ ও প্রিয়া(পুচকি)।এবং দূরে থেকেই পাশে ছিলেন – শান্তনু, পুনম, বিশ্বজিৎ, নিবেদিত, সৌরভ বণিক, মৌমিতা, অদিতি।এবং এই কর্ম কাণ্ডে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন গোপাল সিংহ রায়, সুজিত, অঙ্কুর, অনিমেষ।পিঙ্কি এবং তাঁর পুরো টীম কে আমরা কুর্নিশ জানাই। সবাই কে শুভ শারদীয়া। আরও পড়ুন ষষ্ঠীর সকাল থেকেই আকাশ ভারী, বৃষ্টির পূর্বাভাস আবহাওয়া দফতরের

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post