রাজ্যের দাপুটে নেতা তথা মন্ত্রী শুভেন্দুকে কখনও দেখা গিয়েছে দুর্ঘটনায় মৃতের পরিবারের পাশে দাঁড়াতে। কখনও তাঁর অনুগামীদের মাধ্যমে সাহায্য পৌঁছে দিয়েছেন মাধ্যমিকে উত্তীর্ণ দুঃস্থ মেধাবী ছাত্র ছাত্রীকে। করোনা রোগী বহনে দান করেছেন অ্যাম্বুল্যান্স।
দলের সাংগঠনিক রদবদলে রাজ্য স্তরের শীর্ষ কমিটিতে ঠাঁই পেলেও শুভেন্দুর রাজনৈতিক অবস্থান নিয়ে জল্পনা রয়েছে। করোনা পরিস্থিতিতে একপ্রকার অন্তরালে চলে গেলেও লকডাউনে দলের পাশাপাশি নিজের জনসংযোগ কর্মসূচিতে কোনও ছেদ পড়তে দেননি। তাই রাজ্য থেকে জেলা — সর্বত্রই মানুষের পাশে থেকেছেন।এদিন সেই পথ ধরেই করোনা মোকাবিলায় ফের এগিয়ে আসতে দেখা গেল পূর্ব বর্ধমান জেলার মেমারি বিধানসভার দাদার অনুগামীদের।
পূর্ব বর্ধমান জেলার মেমারি 1 নম্বর ব্লকের বাগিলা অঞ্চলের বাসিন্দা প্রশান্ত কৈবর্তর মেয়ে বর্তমানে করোনা আক্রান্ত, তাকে এবং তার পরিবারকে হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। আর্থিক অবস্থা খুবই খারাপ হওয়ার জন্য এই মুহূর্তে খুবই করুণ অবস্থার মধ্যে দিন কাটাচ্ছে এই পরিবার, এই খবর প্রকাশ্যে আসতেই এগিয়ে এলেন মেমারি বিধানসভার দাদার অনুগামীরা।
দাদার অনুগামী পরিবারের পক্ষ থেকে সুজন সর্দার, শশাঙ্ক দাস, খোকন মন্ডল সহ বেশকিছু দাদার অনুগামী ওই পরিবারের হাতে খাদ্য সামগ্রী তুলে দিয়ে পরিবারটির পাশে দাঁড়ালেন।
শুভেন্দু অধিকারীর অনুগামীদের এই ভাবে সাধারণ মানুষের পাশে থাকার এ হেন উদ্যোগ যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল।
(অতনু ঘোষ মিনাল কান্তি মণ্ডলের রিপোর্ট,পূর্ব বর্ধমান)

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post