মুম্বইয়ের হাসপাতালে আগুন
মুম্বই: কোভিড হাসপাতালে বিধ্বংসী আগুন। মধ্যরাত ভয়াবহ কাণ্ড মুম্বইয়ের (Mumbai COVID Hospital) ড্রিম মল সানরাইস হাসপাতালে। হাসপাতালের ভিতর থেকে অগ্নিদগ্ধ দুটি দেহ উদ্ধার হয়েছে। তা নিয়ে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে। বেসরকারি সূত্র বলছে, অগ্নিকাণ্ডে মৃত্যু হয়েছে ২ জনের। তবে হাসপাতালের দাবি করোনায় আগেই মৃত্যু হয়েছে ওই দুই রোগীর। শুক্রবার সকালে জানা যায়, মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৬ জন। হাসপাতালের ৭০ জন কোভিড রোগীকে নিরাপদে অন্যত্র সরিয়ে ফেলা সম্ভব হয়েছে বলে হাসপাতাল সূত্রের খবর।
বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে বারোটা নাগাদ মুম্বইয়ের ওই হাসপাতালে আগুন লাগে। হাসপাতালে সে সময় চিকিৎসাধীন ছিলেন ৭০ জন রোগী। হাসপাতালের এক তলায় আগুন লাগে। হাসপাতাল কর্মীরা প্রাথমিকভাবে আগুন নেভানোর চেষ্টা করেন। দাহ্য বস্তু থাকায় আগুন ছড়াতে থাকে দ্রুত। ঘটনাস্থলে যায় দমকলের ২৪ টি ইঞ্জিন। কয়েক ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।
হাসপাতালের ভিতর থেকে ২ টি দেহ উদ্ধার হয়েছে। কর্তৃপক্ষের দাবি, করোনায় মৃত্যু হয়েছে ওই দুই রোগীর। রাত পর্যন্ত দুই রোগীর দেহ উদ্ধারের কথা স্বীকার করেছে মুম্বই পুলিশও। তবে শুক্রবার সকালে সংখ্যাটা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬। গত বছর মুম্বইতে করোনা সংক্রমণের ঊর্ধ্বমুখী পরিস্থিতিতে এই মলটিকে কোভিড হাসপাতালে পরিণত করা হয়। ফায়ার লাইসেন্স, নার্সিংহোম লাইসেন্স সবই ছিল।
আরও পড়ুন: টাটা সন্স বনাম সাইরাস মিস্ত্রি: কে হাসবেন শেষ হাসি? জানা যাবে শুক্রবার
ঘটনার পর মুম্বইয়ের মেয়র কিশোরী পেডনেকর বলেন, “আমি আমার জীবনে প্রথম দেখলাম কোনও মলকে হাসপাতালে পরিণত করা হয়েছে। এটা একটা ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি। সাত জন রোগী ভেন্টিলেটরে রয়েছেন। ৭০ জন রোগীকে অন্য হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। কী ভাবে আগুন লাগল, তা তদন্ত হওয়া প্রয়োজন।”

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post