ফাইল ছবি
নয়া দিল্লি: অ্যালকেমিস্ট চিটফান্ড-কাণ্ডে এ বার তৃণমূল কংগ্রেসের প্রাক্তন রাজ্যসভার সাংসদ কেডি সিং-এর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই। সূত্রের খবর, কেডি সিং ছাড়াও দণ্ডনীয় বিশ্বাসভঙ্গতা এবং প্রতারণার অভিযোগে এফআইআর দায়ের করা হয়েছে আরও ৬ ব্যক্তির বিরুদ্ধে। ২০১৯ সালে উত্তর প্রদেশ পুলিশের কেডি-সহ এই ৬ ব্যক্তির বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ দায়ের করে। সেই অভিযোগের ভিত্তিতেই সিবিআই এই এফআইআর দায়ের করেছে।
২০১৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসে তৎকালীন রাজ্যসভার সাংসদ কেডি সিং ও তাঁর সাঙ্গপাঙ্গদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করে উত্তর প্রদেশ পুলিশ। যদিও ২০১৬ সালে নারদকাণ্ডের পর থেকেই কেডি-র সঙ্গে যাবতীয় সম্পর্ক শেষ করে তৃণমূল। তবে ২০২০ সাল পর্যন্ত রাজ্যসভার সাংসদ ছিলেন তিনি। অ্যালকেমিস্টে যে বিনিয়োগকারীরা কেডি সিং-এর ব্যবসায় টাকা ঢেলেছিলেন, তাঁদের সঙ্গেই প্রতারণা করার অভিযোগ উঠেছিল কেডি সিং-এর বিরুদ্ধে। ২০২০ সালের আগস্ট মাসে মামলাটির তদন্তভার সিবিআই-এর হাতে তুলে দেয় যোগীর পুলিশ।
আরও পড়ুন: অমিত শাহের কঠোর পদক্ষেপ, বিজেপির অর্থ অপচয় রুখতে দিল্লি থেকে এলেন জোড়া পরীক্ষক
প্রসঙ্গত, অ্যালকেমিস্ট চিটফান্ড কাণ্ডে চলতি বছরের ১৩ জানুয়ারি কেডি সিংকে গ্রেফতার করে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। দিল্লিতে ইডি-র সদর দফতরে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। কয়েকশো কোটি টাকার প্রতারণার অভিযোগ ছিল কেডি সিং-এর বিরুদ্ধে। তাঁর সংস্থা অ্যালকেমিস্টের জন্য বিপুল পরিমাণ টাকা তোলা হয়েছিল যা পরে বিদেশে পাচার হয় বলেও প্রমাণ পেয়েছিল ইডি। সেই সময় বহু চেষ্টা করেও জামিন পাননি তৃণমূলের প্রাক্তন সাংসদ। কিন্তু, গত ৬ এপ্রিল জামিন পান তিনি। তারপরই নতুন করে এই মামলায় সিবিআই এফআইআর দায়ের করাও ফের একবার তাঁর গ্রেফতারির সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।
আরও পড়ুন: ‘অবহেলিত’ উত্তরবঙ্গকে বড় প্রতিশ্রুতি, ‘শিলিগুড়িতে মেট্রো তৈরি হবে’, বললেন শাহ

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post