নিজস্ব চিত্র
শিলিগুড়ি: মদ পাচারের ঘটনায় যুক্ত থাকায় বিধাননগর অঞ্চল তৃণমূল সভাপতি বিশ্বজিৎ সরকারকে বহিষ্কার করল তৃণমূল কংগ্রেস।
বেআইনি মদ তৈরি এবং জাল মদ পাচারের অভিযোগে গত সোমবার রাতে বিহার পুলিশের একটি দল শিলিগুড়ি গিয়ে গ্রেফতার করে ওই শাসক দলের নেতাকে। তারপরেই শিলিগুড়ি রাজনৈতিক মহলে এ নিয়ে হইচই পড়ে যায়। জেলা তৃণমূল সভাপতি রঞ্জন সরকার জানান, এসব বরদাস্ত করা হবে না। ওই নেতার বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ ওঠায় তাঁকে দল থেকে বহিষ্কার করা হচ্ছে আগেই জানিয়ে দেন তিনি।
বিতর্ক শুরু হতেই জেলা তৃণমূলের মুখপাত্র বেদব্রত দত্ত জানান, ওই ব্যক্তি তৃণমূলের পদে ছিলেন না। ওকে বহিষ্কারের পদক্ষেপ করা হচ্ছে। বিধাননগর বাজারের খুব কাছেই জাতীয় সড়কের পাশে বিশ্বজিতের বাড়ি। পুলিশ সূত্রে খবর, সেখানে ভেজাল স্পিরিট এনে জমা করার পাশাপাশি জাল মদ তৈরি করতেন তৃণমূল নেতা। তৃণমূলের প্রভাবশালী নেতাদের সঙ্গে যোগ ছিল তাঁর।
বিহার থেকে তাঁর অবৈধ কারবারের জিনিসপত্র আসত। সেখানে তাঁর বিরুদ্ধে মামলাও দায়ের হয়। সেই মামলারই ওয়ারেন্ট থাকায় গ্রেফতার করা হয়েছে তাঁকে। দলেরই এক নেতার ফ্লেক্স তৈরির কারখানায় বসেছিলেন বিশ্বজিৎ সরকার। শিলিগুড়ি থানার পুলিশের সহযোগিতায় সরাসরি সেখানেই হানা দেয় বিহার পুলিশ। সেখান থেকেই তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। আরও পড়ুন: একুশেই চব্বিশের বার্তা! কেন্দ্রীয় ক্যানভাসে আজ তৃণমূলের শক্তি পরীক্ষা
২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post