সারদা থেকে শুরু করে একের পর এক ঘটনায় তৃণমূলের বিড়ম্বনা বাড়ছে। তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে দলের মধ্যে অস্থিরতা।দলের সব ক’টি শ্রমিক সংগঠনকে এক ছাতার তলায় আনার জন্য তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নির্দেশ দিয়েছেন। সেই প্রক্রিয়া ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে।তারই মধ্যে এ দিন পূর্ব বর্ধমান জেলার মেমারি শহরের মেমারি নতুন বাস স্ট্যান্ডে স্থানীয় টোটো চালকদের এক ছাতার তলায় আনার জন্য একটি আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হলো আইএনটিটিইউসি ট্রেড ইউনিয়নের পক্ষ থেকে।
বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন শহরে অসংখ্য বেকার যুবক তাদের রুটিরুজি সংস্থানের জন্য চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করছে। কিন্তু তারা কোনো সরকারই সংগঠনের আওতায় আসেনি।সেই জন্য বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে টোটো চালক দের।মেমারি শহর ও ব্লকের টোটো চালকরা এখনো আইএনটিটিইউসি ট্রেড ইউনিয়নের সংগঠনের মধ্যে আসেনি,তাই তাদের সংগঠনের আওতায় আনার জন্যই আজকের এই সভার আয়োজন।
এই আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন পূর্ব বর্ধমান জেলা আইএনটিটিইউসি ট্রেড ইউনিয়নের সভাপতি ইফতিকার আহমেদ, মেমারি পৌরসভার প্রশাসক স্বপন বিষয়ী, সহ পৌর প্রশাসক সুপ্রিয় সামন্ত, পূর্ব বর্ধমান জেলা তৃণমূল যুব কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক নিত্যানন্দ ব্যানার্জি ও 1 নম্বর ব্লক তৃণমূল যুব কংগ্রেসের সভাপতি জিতেন্দ্র সিং ও আরও স্থানীয় নেতৃত্ব বৃন্দ।
এদিন এই আলোচনা সভায় আনুমানিক 700 জন টোটো চালক টোটো সহ উপস্থিত ছিলেন।
পাপাই ঘোষ,অতনু ঘোষ,পূর্ব বর্ধমান।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post