নিজস্ব প্রতিবেদন : বাংলা ছবিতে দেব, জিৎ, অঙ্কুশ, এমনকি প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়কেও নাচতে প্রায় সব দর্শকই দেখেছেন। তবে ঢাকের তালে কোমর দুলিয়ে আবীর চট্টোপাধ্যায় নাচ্ছেন! এমনটা এখনও পর্যন্ত কেউ দেখেছেন বলে তো মনে হয় না। এতদিন যেটা দেখেননি এবার সেটাই দেখতে চলেছেন। ঢাকের তালে কোমর দুলিয়েই নাচলেন আবীর, তাও আবার জিৎ ও রুক্মিণীর সঙ্গে।
বিশ্বাস হল না নাকি?
পুজোর আগে মুক্তি পেয়েছে আবীর, রুক্মিণী ও জিৎ অভিনীত ‘সুইজারল্যান্ড’ ছবির ‘ঢাক বাজা, কোমর নাচা’ গানটি। দুর্গাপুজোর আবহে তৈরি গানের দৃশ্যায়ন। আর সেখানেই জিৎ-রুক্মিণীদের সঙ্গে জমিয়ে নাচলেন আবীর, রীতিমত পাল্লা দিয়ে নাচলেন বললেও ভুল হয় না। বিশ্বাস না হলে নিজেই দেখে নিন…
আরও পড়ুন-গুলদস্তা: ডলি, শ্রীরূপা ও রেণুর জীবনের কয়েক টুকরো মুহূর্ত উঠে এল ‘ছায়াপথ সরিয়ে’ গানে
করোনা আবহে বহু বাংলা ছবির মতোই স্থগিত রাখা হয়েছিল জিৎ-এর প্রযোজনা সংস্থার ছবি ‘সুইজারল্যান্ড’। পুজোর আগে সিনেমা হল খোলার কথা ঘোষণা হলেও এখনও বেশকিছু বিগ বাজেটের ছবির মুক্তি স্থগিতই রাখা হয়েছে। সেক্ষেত্রে আবীর-রুক্মিণী জুটি ‘সুইজারল্যান্ড’ও পুজোর আগে মুক্তি পাচ্ছে না। তবে অনুরাগীদের কথা মাথায় রেখে মুক্তি দেওয়া হয়েছেন ছবির পুজোর গানটি। এর আগে এবছরের শুরুর দিকে ছবির ফার্স্ট লুক পোস্টার প্রকাশ পেয়েছিল।
First pujo song from #Switzerland a film by @Sauvik_montage is out now.Join us with #DhakBaajaKomorNacha Music by @savvygupta sung by @AKRITIMUSIC & @DevNegiLive & choreographed by @jayeshpradhan (He had a “task” in hand) https://t.co/93eEuxcaoy#Comettradecom pic.twitter.com/8zufz42ed7
— Abir Chatterjee (@itsmeabir) October 11, 2020
Tomorrow it is! #DhaakBaajaKomorNacha #2020ProthinPujorGaan #SWITZERLAND @itsmeabir @Sauvik_montage @savvygupta @JeetzFilmworks @GRASSROOTENT pic.twitter.com/pZeQkK3eWX
— RUKMINI MAITRA (@RukminiMaitra) October 10, 2020
‘ঢাক বাজা, কোমর নাচা’ গানের মিউজিক করেছেন স্যাভি। ‘সুইজারল্যান্ড’ ছবিটির পরিচালনা করেছেন সৌভিক কুণ্ডু।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post