তনুময় দেবনাথ: লক্ষ ২০২১ বিধানসভা নির্বাচন। আর এই বিধানসভা নির্বাচনকে পাখির চোখ করে কোচবিহার জেলার দিনহাটা বিধানসভা কেন্দ্রের তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মীদের সাথে আলোচনা করছেন স্থানীয় নেতৃত্ব। আজকের বড়শাকদল গ্রাম পঞ্চায়েতের বুধ ভিত্তিক কর্মী সভায় উপস্থিত ছিলেন দিনহাটা বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক উদয়ন গুহ, কোচবিহার জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি পার্থপ্রতিম রায়, দিনহাটা ২নং ব্লকের তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি বিষ্ণুব্রত সরকার, গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান তাপস দাস, বড়শাকদল অঞ্চল সভাপতি কমল রায়, দিনহাটা ২নং ব্লক যুব সভাপতি সুকুমার বর্মন, সহ আরো অনেকে। বিধায়ক উদয়ন গুহ বলেন, মমতা ব্যানার্জি যেভাবে উন্নয়ন করছে আর এই উন্নয়ন কে সামনে রেখে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে। এবং কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন জনবিরোধী নীতির বিরুদ্ধে যেমন কৃষি বিল, শিক্ষাবিল সাধারণ মানুষকে সমস্যায় ফেলছে। বিজেপির ধর্মীয় রাজনীতি থেকে সাধারণ মানুষকে সরিয়ে নিয়ে এসে সকলকে একসাথে চলার পরামর্শ এবং সকলের দুয়ারে দুয়ারে পৌঁছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উন্নয়নে শামিল করতে হবে। মমতা ব্যানার্জীর উন্নয়ন প্রতিটি ঘরে ঘরে দুয়ারে দুয়ারে পৌঁছে দিতে হবে, এভাবেই তারা বিধানসভা নির্বাচনের এগিয়ে যেতে চায়। কোচবিহার জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি পার্থপ্রতিম রায় কর্মী সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে তৃণমূল কংগ্রেসের সরকারের উন্নয়নের কথা তুলে ধরেন এবং বিজেপিকে তুলোধোনা করে একহাত নেন। আজকের এই কর্মীসভায় বারোটি পরিবার বিজেপি ছেড়ে তৃণমূল কংগ্রেসে যোগদান করেন তাদের হাতে দলীয় পতাকা তুলে দেন জেলা সভাপতি ।তাদের সকলকেই দলের তরফ থেকে স্বাগত জানানো হয়।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।