
সমীর দাস: লকডাউনে গন পরিবহন ব্যবস্থাগুলি যখন স্তব্ধ ছিলো তখন অনেকেই করোনার বিষয়ে মনের দিক থেকে সচেতন ছিলেন। কিন্তু যত দিন যাচ্ছে জেলায় প্রাদুর্ভাব বাড়ছে পড়না আক্রমণের মুখে সচেতনাতা বাড়লেও ব্যবহারিক ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ অন্য চিত্র।
সরকার পারস্পরিক দূরত্ব বজায় রাখতে বলছেন পাশাপাশি মাক্স করোনা সংক্রমণ এর জন্য এমন নির্দেশ রয়েছে কিন্তূ কজন তা মানছেন দীর্ঘ দিন লক ডাউন চলছিল তারপর সে ভাবে ট্রেন ও চলছে না কিন্তূ দূরপাল্লা বাস গুলো যাভাবে অর্থ উপার্জন এর লোভে যাত্রী তুলছেন যেভাবে যাত্রী দের বাসের ওপর বসিয়ে চলছেন তাতে করোনা সংক্রমণ কতটা নিয়ন্ত্রন আসবে সেটাই এখন চিন্তার ভাজ ফেলছে যে ভাবে বাস ছেড়ে মাঝ রাস্তায় কিংবা প্রশাসন এর নজর এড়িয়ে বাসে যাত্রী তুলছেন তাতে অনেকেই আতঙ্কিত l আর যাত্রীরা নিরুপায় হয়ে বাসে উঠে ভিড়ের মধ্যেই নিজেকে সেপে দিচ্ছেন অনেকে ভয়ে বাস ছেড়ে দিচ্ছেন l দিনের পর দিন এই ভাবে যদি চলতে থাকে তবে সংক্রমণ বাড়তে আর দেরী নেই ট্রেন সেভাবে না চলাতে বাসের ওপর নির্ভরশীল দূরপাল্লা বাস গুলিতে তাই মানুষের ভিড় যেমন বাড়ছে তেমনি পারস্পরিক দূরত্ব আর থাকছে না বিপদ হাতে নিয়ে বাসে চলাচল করছে সেই চিত্র দেখা গেলো রানাঘাট 34 নম্বর জাতীয় সড়কে l প্রথমদিকে এই বাস মালিকেরাই বাস চালাতে হিমশিম খাচ্ছিলেন যাত্রীর অভাবে। কিন্তু ট্রেন এখনো পর্যন্ত বন্ধ হওয়ায় মুখে কুলুপ এঁটেছেন তারা।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post