সংবাদদাতা বসিরহাটঃ বিজেপি সরকার ক্ষমতায় আসলে প্রতিটা হাসপাতালে শীততাপ নিয়ন্ত্রিত ঘরের ব্যবস্থা করা হবে। বিদ্যুতের বিল কমানো হবে। ক্ষমতায় আসার পর সরকার গঠনের আগেই কৃষকদের বকেয়া সমস্ত টাকা তাদের ব্যাংকের একাউন্টে সরাসরি পৌঁছে দেওয়া হবে।’ শনিবার মিনাখাঁয় দলীয় প্রার্থীর সমর্থনে এসে এমন একাধিক প্রতিশ্রুতির কথা শোনালেন বিজেপি নেতা তথা অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী।
মিনাখাঁর ঘুশিঘাটা বাজারের কাছে এক বিশাল জনসভায় উপস্থিত হয়েছিলেন বিজেপি নেতা তথা অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী। এই জনসভায় উপস্থিত ছিলেন বিহারের স্বাস্থ্যমন্ত্রী মঙ্গল পান্ডে সহ বসিরহাট বিজেপির সাংগঠনিক জেলার নেতৃত্বেরা। চৈত্রের কাটফাটা রোদের মধ্যে কয়েক হাজার বিজেপি কর্মী,সমর্থকরা মিঠুনের ভাষণ শুনে হাততালি দিয়ে তাকে অভিবাদন জানায়। সভায় নানা রকম প্রতিশ্রুতি দেওয়ার পাশাপাশি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দুয়ারে রেশন প্রকল্প নিয়ে কটাক্ষ করতে শোনা যায় মিঠুনকে।
এ দিন মিঠুনের হাত ধরে মিনাখাঁ পঞ্চায়েত সমিতির প্রাক্তন সভাপতি পঙ্কজ গোল,চৈতল পঞ্চায়েতের প্রাক্তন প্রধান সুব্রত পাত্র সহ মিনাখাঁ ব্লকের শতাধিক তৃণমূলের কর্মীরা বিজেপিতে যোগ দেন। মিঠুন বসিরহাটে আরো কয়েকটা সভা এবং রোড শো করেন। মিঠুনের গলায় মালা এবং গলায় উত্তরীয় পরিয়ে স্বাগত জানান বিজেপি নেতা কর্মীরা। মেরুন রঙের পাঞ্জাবী, উত্তরীয়, চোখে সানগ্লাস,মাথায় সাদা রঙের ফেট্টি বেঁধে নির্বাচনী প্রচারে মিঠুন রীতিমত নজর কড়েন বসিরহাট উত্তর বিধানসভা কেন্দ্র এলাকায় মিঠুনকে দেখতে রাস্তার দু’ধারে উপচ্ছে পড়ে মানুষের ভিড়।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post