ছবি সংগৃহীত
সুরশ্রী রায় চৌধুরী: শনিবার সকাল দশটায় ১০ হাজার ফুটের ওপরে বিশ্বের দীর্ঘতম সুড়ঙ্গ অটল টানেলের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এই টানেল উদ্বোধন করতে হিমাচল প্রদেশ পৌঁছন মোদী। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ীর স্বপ্নপূরণের এই মুহূর্তটিকে ‘ঐতিহাসিক দিন’ হিসাবে বর্ণনা করলেন মোদি। প্রধানমন্ত্রী জানালেন, এই সুড়ঙ্গটি ভারতের সীমান্তের কাঠামোকে আরও শক্তিশালী করবে।
অটল টানেল’–এর ফিতে কাটার সময়ে তাঁর সঙ্গে ছিলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং, চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ (সিডিএস) জেনারেল বিপিন রাওয়াত এবং আর্মি চিফ জেনারেল এম এম নারভানে, এবং হিমাচল প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী জয়রাম ঠাকুর।
মানালি থেকে লে শহরে পৌঁছানোর রাস্তার ওপরেই তৈরি এই ৯.০২ কিমির টানেল বা সুড়ঙ্গ। ১০ বছরের চেষ্টায় শেষ হল এর কাজ। যেকোনও ঋতুতেই এই টানেল দিয়ে যাত্রা করা যাবে। মানালি থেকে লাহুল–স্পিতি উপত্যকা হয়ে সোজা লে এই টানেলটি তৈরির ফলে মানালি থেকে লে যেতে আগের থেকে পাঁচ ঘণ্টা সময় কম লাগবে। রাস্তার মোট দৈর্ঘ্য থেকে ৪৬ কিমি কমে গিয়েছে। হিমালয়ের পীর পঞ্জল রেঞ্জে রোহতাং পাশের নিচে লেহ মানালি হাইওয়েতে এই টানেল অবস্থিত। ৯.২ কিলোমিটার লম্বা এই টানেল।
পর্যটকদের কাছে বিশেষ আকর্ষণের জায়গা নেবে। দীর্ঘ টানেলটিতে থাকবে ভিউ পয়েন্টও। যাতে টানেলে আগুন লেগে গেলে বিপদে না পড়ে কেউ, তার জন্য ভেতরে অগ্নিনির্বাপক যন্ত্রের ব্যবস্থা করা হয়েছে। রাস্তাটি ১০.৫ মিটার চওড়া। রাস্তার দু’পাশেই রয়েছে এক মিটারের পায়ে হেঁটে চলার পথ। প্রতি ৬০ মিটার অন্তর সিসিটিভি লাগানো হয়েছে। উপরন্তু আপত্কালীন পরিস্থিতিতে টানেল থেকে বেরনোর পথ রয়েছে প্রতি ৫০০ মিটার অন্তর।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।