নিজস্ব প্রতিবেদন: রাষ্ট্রের পটভূমি যাই হোক না কেন, ভারত ও পাকিস্তানের খেলোয়াড়দের মধ্যে যে সম্পর্ক বেশ বন্ধুসুলভ ছিল তা বলার বাকি রাখে না। খেলার বাইরে তাদের মজা, বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ বারবার করে সামনে এসেছে নানাভাবে। ২২ গজের মাঠে ছক্কা, চার, আউট, থার্ড আম্পেয়ার কলিং-য়ের প্রতিদ্বন্দ্বিতা থাকলেও, পার্টি হোক বা উৎসবে দুই দেশের খেলোয়াড়দের অন্যরকম আচরণে দেখা যায়।
সীমান্তে হোক, বা খেলার ময়দানে পাকিস্তান আর ভারতের মধ্যে লড়াই যে কোনও পরিস্থিতিতেই থাকে হাইভোল্টেজ। ক্রিকেটের ময়দান হলে তো কথাই নেই। হাড্ডাহাড্ডি লড়াই দেখতে বেশ পছন্দ করেন অনুরাগীরা।
সীমান্তবর্তী উত্তেজনার কারণে দীর্ঘ ৮ বছর দুই দেশের মধ্যে কোনও খেলা হয়নি। তবে আগামী দিনে টি-২০ সিরিজের সম্ভাবনা রয়েছে। তার আগে পাক খেলোয়াড়রা মনে স্মৃতিচারণ করলেন ভারতের খেলোয়াড়দের সঙ্গে কাটানো সুন্দর মুহূর্তের কথা। যার ছবি শেয়ার করেছেন সোশ্যালে।
সে দিনটি হোলি। সাল ১৯৮৭। তাজ হোটেলে রঙ খেলেছিলেন তাঁরা। সম্প্রতি ক্রীড়া উপস্থাপক গৌতম বিমানি ছবিটি শেয়ার করারা পাশাপাশি লিখেলেন, ক্রিকেট জীবনে আমার সেরা স্মৃতি। তাজ ওয়েস্ট এন্ডে ভারত ও পাক ক্রিকেটার দলের হোলি খেলা!
My favorite cricketing #Holi reminiscence! The Indian and Pakistani groups taking part in Holi within the pool of @TajWestEnd Also the primary time I met @wasimakramlive #INDvsENG #indvpak #HappyHoli pic.twitter.com/waXU7DjrIO
— Gautam Bhimani (@gbhimani) March 28, 2021
সেই একই ছবিটি আবার শেয়ার করেছেন ওয়াসিম আক্রম। তিনিও জানিয়েছেন, হোলির শুভেচ্ছা। ভারতে কাটানো ৮৭ সালে কী ভালো দিন ছিল!
Happy Holi . What a day that was 87 tour of india. https://t.co/IV8QsP0Yko
— Wasim Akram (@wasimakramlive) March 28, 2021
ছবিতে দেখা যাচ্ছে, রোগা ছিপছিপে চেহারার ওয়াসিম আক্রম। যাকে চেনা প্রায় যাচ্ছে না। একে তো রঙ মাখা তার উপর সেই পুরোনো দিনের ছবি। চেনাই মুশকিল। ইনি প্রাক্তন পাক ফাস্ট বোলার।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post