সুরশ্রী রায় চৌধুরী: কোভিডের দ্বিতীয় ঢেউয়ে বেসামাল ছত্তীসগঢ়ের রাজধানী রায়পুর। রায়পুরের সবচেয়ে বড় সরকারি হাসপাতালের মর্গে জায়গা পাওয়া যাচ্ছে না কোভিডে আক্রন্ত মৃত্ৰ দেহ রাখার। স্তুপাকার মৃতদেহে মাটিতে পা রাখা দায়। যার ভিডিও দেখে আঁতকে উঠছে মানুষ। করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে ত্রস্ত ছত্তিসগঢ়। পরিস্থিতি ক্রমশ খারাপ হতে চলেছে। করোনা রোগীর সংখ্যা এতটাই বেড়ে গিয়েছে যে আগের মতো বেসামাল পরিস্থিতি শুরু হয়েছে।
আরও পড়ুনঃ হত্যালীলা চালাচ্ছে জান্তা বাহিনী, প্রাণ বাঁচাতে ভারতীয় সীমান্তে ভিড় মায়ানমারবাসীর
হাসপাতালের এক স্বাস্থ্যকর্মী জানিয়েছেন, এই প্রথমবার এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। দৈনিক মৃত্যুর হার হু হু করে বেড়ে চলেছে। যার ফলে মর্গে জায়গা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। আঁতকে ওঠার মতো দৃশ্য ভেসে উঠছে। রায়পুরের প্রধান স্বাস্থ্য অফিসার মীরা বাঘেলের কথায়, ‘এত লোক একসঙ্গে মারা যাবে, তা কখনও ভাবিনি। মৃতের সংখ্যা বাড়তে পারে সেই আশঙ্কায় শীততাপ নিয়ন্ত্রণ ঘর তৈরি করা হয়েছিল। কিন্তু সেই ঘরও এখন ছোট মনে হচ্ছে। কারণ, মৃতের সংখ্যা হু হু করে বেড়ে যাচ্ছে। কোথায় রাখব দেহ? তাই মেঝেতে, বাইরে, রোদের মধ্যেই রাখতে হচ্ছে। তবে যত দ্রুত সম্ভব ব্যবস্থা নেওয়া হবে’।
রাজ্য সরকারের তরফে দ্রুত বৈদ্যুতিক চুল্লি তৈরির নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
Horrific visuals.from Ambedkar hospital in Raipur by @Someshpatel00 Bodies of #COVID patients are piling up at mortuary faster than they can be cremated @GargiRawat @manishndtv @riteshmishraht @ranvijaylive @vinodkapri @ipsvijrk @ipskabra pic.twitter.com/9ozQ43lVfe
— Anurag Dwary (@Anurag_Dwary) April 12, 2021

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post