স্ট্র্যান্ড রোডে আগুন
কলকাতা: স্ট্যান্ড রোডে ফের (Strand Road Fire) আগুন। সাতসকালেই বহুতলের চার তলায় আগুন লাগে। ওই বহুতলেরই নীচে রয়েছে রাষ্ট্রায়ত্ত্ব ব্যাঙ্কের শাখা, বিভিন্ন অফিস। ঘিঞ্জি এলাকায় অফিস পাড়ায় আগুন ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। ঘটনাস্থলে রয়েছে দমকলের ১০টি ইঞ্জিন। হাইড্রোলিক ল্যাডার এনে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা চলছে।

ঘটনাস্থলের ছবি
বুধবার সকালে গিলান্ডার হাউসের পাশে বহুতলে আগুন লাগে। কুণ্ডলীকৃত কালো ধোঁয়ায় এলাকা ঢেকে গিয়েছে। বহুতল থেকে বাসিন্দাদের সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। আগুন লাগার কারণ এখনও স্পষ্ট নেই। তবে ভিতরে কেউ আটকে নেই বলে জানিয়েছেন দমকল কর্মীরা। আগুন লাগার সময়ে ভিতরে ছিলেন কয়েকজন নিরাপত্তারক্ষী। তাঁদেরকে বার করে আনা সম্ভব হয়েছে।
সপ্তাহ তিনেক আগেই স্ট্র্যান্ড রোডে পূর্ব রেলের নিউ কয়লাঘাট বিল্ডিংয়ে বিধ্বংসী আগুনে মৃত্যু হয় ন’জনের। মৃতদের মধ্যে ছিলেন রেলের ডেপুটি চিফ কমার্শিয়াল ম্যানেজার পার্থসারথি মণ্ডল, দমকলের চার কর্মী, পুলিশের এক অফিসার এবং আরপিএফ-এর এক জন রয়েছেন। লিফটের মধ্যেই দমবন্ধ হয়ে মৃত্যু হয় দু’জনের। বাকিদের ঝলসে যাওয়া দেহ উদ্ধার হয় লিফটের বাইরে। কেন লিফট চালানোর অনুমতি দেওয়া হয়েছিল, তা নিয়ে একাধিক জলঘোলা হয়। তবে সেই আতঙ্কের রেশ কাটিয়ে ওঠার আগেই ফের আগুন স্ট্র্যান্ড রোডে। ঘিঞ্জি অফিস পাড়া এখন যেন জতুগৃহে পরিণত হয়েছে।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post