দীপ দেব : কাছাড় জেলার অধীনে থাকা তাপাং ব্লকের কাঁঠাল জিপির রামপুর কালীবাড়ি রোডের সড়কটি প্রায় এক সপ্তাহ থেকে কিছু সংখ্যক দুষ্কৃতিরা সম্পূর্ণ অবৈধভাবে বাস লাগিয়ে বন্ধ করে দেয়। আজ সংবাদ মাধ্যমকে ডেকে এই গ্রামের কৃষক ও দৈনন্দিন শ্রমিক শ্রেণীর বসবাসকারী অসহায় প্রায় দুই শত পরিবার পুরুষ- মহিলা- বৃদ্ধ ও পরুয়া ছাত্র-ছাত্রীরা একত্রিত হয়ে সোমবার দুপুর ১২টায় সড়কটির সামনে লাগানো বাঁশের বেড়াটিকে ভেঙ্গে দেন।
এই বিষয়টি নিয়ে জানতে চাইলে কাঁঠাল জিপির সভাপতি রামেন রী বলেন, বিগত ছয় ১০-১২ বছর পূর্বে সত্য তাঁতি এই রাস্তাটি দান করে দিয়েছিলেন সরকারি ভাবে গ্রামবাসী চলাচল করার কারণে, কিন্তু এখন উনার কন্যা টুনি তাঁতি এই বন্ধ করে দিয়েছে সম্পূর্ণ অবৈধভাবে, যার দরুন এই রাস্তাটিতে সাধারণ মানুষের চলাফেরা সহ প্রধানমন্ত্রী আবাস পাওয়া গরিব হিতাধিকারীরা তাদের ঘরের ইট-বালি-সিমেন্ট-রড সহ আরো অন্যান্য জিনিষ আনতে অসুবিধার সম্মুখীন হতে হচ্ছে , গ্ৰামের স্থানীয় মোদীর দোকানের সামগ্রী আনতে পাচ্ছেন না অন্যদিকে ছাত্র-ছাত্রীরা স্কুলে আসা-যাওয়া এবং কোনো অসুস্থ রোগীকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে প্রচুর জায়গা ঘুরে যেতে হচ্ছে এই গ্রামের কৃষক ও দৈনন্দিন শ্রমিকদের, সবচেয়ে বড় বিষয় হচ্ছে এই টুনি তাঁতি ও তার সহযোগী গোবরধন তাঁতি, মহাদেব তাঁতিদের অবৈধ দাপটের কারণে বেহাল রাস্তাটির সংস্কারের কাজ করতেও নানান অসুবিধা দেখা দিচ্ছে।
সুরেশ দাস বলেন, টুনি তাঁতি বেশ বছর থেকে এইভাবে গ্ৰামবাসীকে নানাভাবে হেনস্থা করে যাচ্ছে, কিন্তু তাদের বিরুদ্ধে কোনো ধরনের সুবিচার করা হচ্ছে না, এর কারনটা কি?তাই সংবাদ মাধ্যমের সাহায্যে আজ এই রামপুরের অসহায় গ্রামবাসী জেলা জেলা প্রশাসনের কাছে টুনি তাঁতি ও তার সহযোগী দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বিনম্র অনুরোধ জানান। সেদিন অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন শংকর দাস , কর্ণ বাসী দাস , অমৃত দাস, কৃষ্ণ দাস, অভিজিৎ দাস , অমৃতলাল দাস, সুধা তাঁতি , নান্টু জানা, রাজকুমার গোয়ালা সহ আরো অন্যান্য ভুক্তভোগী গ্রামবাসীরা।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post