সংবাদদাতা বসিরহাট : জানা যায় বৃহস্পতিবার সকালে হাড়োয়ার গোপালপুর এক নম্বর পঞ্চায়েত এলাকায় প্রচার মিছিল এর আয়োজন করা হয়েছিল বিজেপির পক্ষ থেকে। হাড়োয়ার বিজেপি প্রার্থী রাজেন্দ্র সাহা সমুর সমর্থনে মিছিলে হাজির হন শতাধিক পুরুষ ও মহিলা বিজেপি কর্মী। মিছিল শেষ করে বাড়ি ফেরার পথে মহিলা কর্মী সহ বিজেপি কর্মীদের ওপর এ হামলা চালানো হয়েছে বলে তৃণমূলের বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলে বিজেপি।
গোপালপুর একনম্বর পঞ্চায়েত এলাকায় মিছিল শুরুর আগে থেকেই হামলার ছক কষা হয়েছিল বলে অভিযোগ তুলে বিজেপির প্রার্থী রাজেন্দ্র সাহা বলেন, ” সকাল থেকেই আমাদের মিছিল আটকানোর উদ্দেশ্যে বোম ও আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে তৈরি হয়েছিল তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা। আমরা খবর পাওয়া মাত্র হাড়োয়া থানার পুলিশকে বিষয়টি দেখার জন্য অনুরোধ করেছিলাম। কিন্তু পুলিশ আমাদের কোন কথার গুরুত্ব দেয়নি। আর সেই কারণে মিছিল শেষ করে ফেরার সময় আমাদের কর্মীদের ওপর এ হামলা চালায় তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা”। হামলার ঘটনায় মহিলা সহ মোট সাতজন বিজেপি কর্মীকে আক্রান্ত অবস্থায় নিয়ে যাওয়া হয় হাড়োয়া গ্রামীণ হাসপাতাল। এই ঘটনায় বিক্ষোভে ফেটে পড়েন হাড়োয়ার বিজেপি কর্মীরা।
ঘটনার খবর পেয়ে হাড়োয়া থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে গেলে বিজেপি কর্মীদের বিক্ষোভের মুখে পড়তে হয় পুলিশকে। এই বিষয় তৃণমূল কংগ্রেসের হাড়োয়ার সাধারণ সম্পাদক শেখ হাফিজ আহমেদ এই ঘটনার কথা অস্বীকার করে জানান আমাদের কোনো কর্মী সমর্থক এই ধরনের ঘটনার সাথে কোনরকম জড়িত নেই। বিজেপি প্রার্থী ঘোষণা হওয়ার পর পর হাড়োয়া জুড়ে অশান্তির শুরু হয়েছে। এই বিজেপি প্রার্থীকে অনেকেই পছন্দ করে না। আগে একবার মিথ্যে অভিনয় করে তৃণমূল কর্মীদের উপর দোষ চাপানোর চেষ্টা করেছিল কিন্তু পরে মানুষ তা বুঝতে পেরে ওর অভিনয়কে প্রত্যাখ্যান করেছে।এবং বিজেপির গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব আদিও নব্য কর্মীদের ভিতর সব সময় সংঘর্ষ লেগে থাকে ।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post