দক্ষিণ ২৪ পরগনা ঋত্বিক দাস: আজ দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার অন্তর্গত কাকদ্বীপ বিধানসভায় বিজেপির ডাকে একটি পদযাত্রা ও পথসভার আয়োজন করা হয়েছিল। এই পদযাত্রা ও পথসভা উপস্থিত ছিল বিজেপি মথুরাপুর সাংগঠনিক জেলার সভাপতি দীপঙ্কর জানা সহ রাজ্য জেলা নেতৃত্ব। উপস্থিত ছিল মথুরাপুর সাংগঠনিক জেলা যুব মোর্চার প্রস্তাবিত সাধারণ সম্পাদক দ্বৈপায়ন হালদার সহ সমস্ত নেতাকর্মীরা। দ্বৈপায়ন হালদার কৃষি বিল নিয়ে বলেন। কেন্দ্রীয় কৃষি বিল এর সমর্থনে দেশের প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদি কে ধন্যবাদ জানাতে এই পদযাত্রা ও পথসভা আয়োজন করেছিল বিজেপির তরফ থেকে এমনটাই জানা যায়। বিজেপি মথুরাপুর সাংগঠনিক জেলা সভাপতি দীপঙ্কর জানা জানান গত ৭০ বছর ধরে ভারতের কৃষকরা অবহেলিত, লুণ্ঠিত। কংগ্রেস শাসনে কৃষকদের আত্মহত্যার হার বিশ্বের মধ্যে ভারত বর্ষ সর্বশীর্ষে। নরেন্দ্র মোদির সরকারের একের পর এক যোজনা চালু হতেই দেশের বিজেপি শাসিত রাজ্যের সাধারণ গরিব মানুষ উপকৃত হচ্ছে।
কিন্তু পশ্চিমবঙ্গে মমতা ব্যানার্জির অপশাসনে কেন্দ্রের বিরোধিতায় নরেন্দ্র মোদির যোজনা লাগু হতে দেয়নি। একের পর এক বিরোধিতা করতে গিয়ে মমতা ব্যানার্জি বাংলার মানুষকে কি অন্ধকারে ঠেলে দিয়েছে। লকডাউনে মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তার ওপর মরার উপর খাড়ার ঘা আম্ফান। প্রাণঘাতী আম্পানে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষরা মোদি সরকারের প্রতি ফলন পাওয়া থেকেও বঞ্চিত হয়েছে। মমতা ব্যানার্জি ও তার ভাইপোর সরকার ও তৃণমূল মানুষের ত্রাণের টাকা চুরি করে খেয়েছে। কিসান নিধি যোজনা থেকে আবারও মানুষকে বঞ্চিত করতে মমতা ব্যানার্জি তৃণমূল দল বিরোধিতা করছে এবং গরীব কৃষকদের ভুল বুঝাচ্ছে।
দুই হাজার কুড়ি সালের কেন্দ্রীয় কৃষি আইনের সুফল ২০২২ সালের মধ্যেই পশ্চিমবঙ্গের কৃষকরা পাবেন। ২০২০ পুরি কৃষি আইনের সুফল কৃষকদের আয় দ্বিগুণ বাড়বে। হিজড়া সরাসরি নিজেদের ফসল সরকারের কাছে ক্রয়-বিক্রয় করতে পারবেন। আজকের এই জনসভায় উপচে পড়া ভিড় বুঝিয়ে দিয়েছে ২০২১ মমতা ব্যানার্জির দুর্নীতিগ্রস্ত তৃণমূল দলটাই ধুয়ে মুছে সাফ হয়ে যাবে।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post