নিজস্ব প্রতিবেদন: করোনার ধাক্কা কাটিয়ে ২০৬ দিন পর আবার ফুটবল চালু হল ভারতে। ভারতীয় ফুটবলের মক্কা কলকাতা দিয়েই যাত্রা শুরু হল ভারতীয় ফুটবলের। দ্বিতীয় ডিভিশন আই লিগের ম্যাচে সল্টলেক যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে মুখোমুখি হয়েছিল ভবানীপুর এবং এফসি বেঙ্গালুরু ইউনাইটেড। অন্যদিকে কল্যাণীতে মহমেডানের মুখোমুখি হয়েছিল গাড়োয়াল এফসি। কলকাতার দুই দলই জয় দিয়ে আই লিগ কোয়ালিফায়ারে অভিযান শুরু করল বৃহস্পতিবার।
করোনা আক্রান্ত ক্রোমা, কিন্তু তাঁর অভাব বুঝতে দেয়নি ভবানীপুরের ঘানার তারকা ফরোয়ার্ড ফিলিপ আদজা। এফসি বেঙ্গালুরু ইউনাইটেডকে ২-০ গোলে হারাল শঙ্করলাল চক্রবর্তীর ভবানীপুর এফসি। প্রথমার্ধের ইনজুরি টাইমে পঙ্কজ মৌলার গোলে প্রথমে এগিয়ে যায় ভবানীপুর। দ্বিতীয়ার্ধে বেঙ্গালুরু এফসি সমতা ফেরানোর চেষ্টা করলেও কাউন্টার অ্যাটাক থেকে গোল করে যান আদজা। শেষ পর্যন্ত ২-০ ব্যবধানে জয় নিয়েই মাঠ ছাড়ে শঙ্করলালের ছেলেরা।
Bhawanipore register hard-fought ver @bengaluruunited as football returns after COVID lockdown
Read the match report herehttps://t.co/q2wjvWnd9s#IndianFootball #HeroILeagueQ #BHWFCBU pic.twitter.com/d660JCLxhx
— Hero I-League (@ILeagueOfficial) October 8, 2020
Munmun’s last-gasp goal takes @MohammedanSC to victory over resilient @GarhwalFC
Read the match report her https://t.co/8dYqDW20Js#MDSCGWFC #IndianFootball #HeroILeagueQ pic.twitter.com/ytZQyKC4u9
— Hero I-League (@ILeagueOfficial) October 8, 2020
আই লিগ দ্বিতীয় ডিভিশনের মূল পর্বে যাওয়ার জন্য ফেভারিট দল মহমেডান স্পোর্টিং। কিন্তু প্রত্যাশা অনুযায়ী পারফর্ম করতে পারলেন না সাদা-কালো ফুটবলাররা। ম্যাচের শেষ লগ্নে মুনমুনের গোলে কোনও রকমে মানরক্ষা মহমেডানের। গাড়োয়াল এফসির বিরুদ্ধে ১-০ গোলে জয় পেল ইয়ান ল-র দল।
আরও পড়ুন – ভারতে প্রথম কোনও ক্রীড়াসংস্থার নামে স্টেশন; সল্টলেক স্টেডিয়াম মেট্রো স্টেশনে জুড়ে গেল IFA-র নাম

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post