সুরশ্রী রায় চৌধুরী: সমস্ত দুরারোগ্য ব্যাধির হাত থেকে বাঁচতে ভরসা গোবর। কেননা গোবর বিকিরণ–রোধী। এমনই দাবি করলেন রাষ্ট্রীয় কামধেনু আয়োগের চেয়ারম্যান বল্লভভাই কাঠিরিয়া। এদিন তিনি একটি চিপ প্রকাশ করেন। তাঁর দাবি, গোবর তথা ঘুঁটে থেকে নির্মিত এই চিপ মোবাইলের ভিতরে রাখলে তা বিকিরণের মাত্রা কমিয়ে দেবে। ফলে রোগের হাত থেকে রক্ষা মিলবে। দেশব্যাপী ‘কামধেনু দীপাবলী অভিযান’–এর সূচনা করার পর তিনি এই ঘোষণা করেছেন। প্রসঙ্গত, সারা দেশে গোবরজাত পণ্যের প্রচার করাই এই অভিযানের লক্ষ্য।
বল্লভভাই কাঠিরিয়া বলেন, ‘গোবর সকলকে রক্ষা করবে। কারণ তা বিকিরণ–রোধী। এটা বিজ্ঞানসম্মত। এই ‘রেডিয়েশন চিপ’, মোবাইল ফোনে ব্যবহার করা হলে তা বিকিরণকে রোধ করবে। এটা বিভিন্ন রোগের হাত থেকে আমাদের বাঁচাবে। আপনারা অসুখের হাত থেকে বাঁচতে চাইলে এটা ব্যবহার করে দেখতে পারেন।’
এই অভিনব চিপের নাম ‘গৌসত্ব কবচ’। ২০১৯ সালে স্থাপিত হয় রাষ্ট্রীয় কামধেনু আয়োগ। গরুর সংরক্ষণ, সুরক্ষাই আয়োগের লক্ষ্য। এটি মৎস্য, পশুপালন ও গবাদি পশু মন্ত্রকের অন্তর্গত। উৎসবের মরশুমে গোবরজাত পণ্যের ব্যবহারে সকলকে উৎসাহিত করার লক্ষ্যেই তারা শুরু করেছে প্রচার অভিযান।
এদিকে এবারের দিওয়ালির সময় সকলকে চীনের তৈরি বাজি না ফাটাতে অনুরোধ করেছেন কাঠিরিয়া। তিনি জানিয়েছেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’–র আদলে স্বদেশি দ্রব্যের ব্যবহারের প্রচার করার দিকে লক্ষ্য রয়েছে তাঁদের।
আরও পড়ুন ঘটক বাড়ির পূজা

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post