নিজস্ব প্রতিবেদন : গত ২১ ফেব্রুয়ারি দ্বিতীয়বার পুত্র সন্তানের বাবা-মা হয়েছেন সইফ-করিনা। এরপর ৭ দিন কেটে গেলেও এখনও পর্যন্ত দেখা মেলেনি তৈমুরের ভাইয়ের। করিনার ছোট ছেলেকে দেখার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন অনুরাগীরা। জানা যাচ্ছে, খুব শীঘ্রই ছেলের সঙ্গে আলাপ করাবেন করিনা (Kareena Kapoor Khan)।
কিন্তু কীভাবে?
জানা যাচ্ছে করিনা (Kareena Kapoor Khan)তাঁর ইনস্টাগ্রাম হ্য়ান্ডেলের মাধ্যমে ছোট ছেলের সঙ্গে গোটা পৃথিবীর আলাপ করিয়ে দেবেন। সর্বভারতীয় সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুসারে, করিনা ঘনিষ্ঠ এক ব্যক্তি জানিয়েছেন, ”ছেলের সঙ্গে আলাপ করিনাই করাবেন, যেহেতু বেবো এখন ইনস্টাগ্রামে অ্যাক্টিভ। পরিবারের অন্যান্যরা এবং অনুরাগীরা তাঁকে সেখানেই অনুসরণ করবেন।” সূত্রের খবর, কোভিড পরিস্থিতিতে সইফ তাঁর সদ্যোজাত সন্তানকে নিয়ে একটু বেশিই সচেতন। তিনি তাঁর ছোট ছেলের সুরক্ষার জন্য সমস্ত রকম ব্যবস্থা নিয়েছেন।
আরও পড়ুন-”তৈমুরের দিন শেষ”, সইফিনার দ্বিতীয় সন্তান আসায় ‘সোশ্যালে’ meme-র বন্যা
আরও পড়ুন-মা হতে চলেছেন, দেখুন গায়িকা Harshdeep Kaur-র সাধ ভক্ষণ অনুষ্ঠানের ছবি
প্রথমে শোনা গিয়েছিল, বিরাট-অনুষ্কার মতোই সইফ-করিনা (Saif-Kareena) নাকি প্রথমে ঠিক করেছিলেন তাঁরাও দ্বিতীয় সন্তানকে পাপারাৎজির চোখের আড়ালে রাখবেন। যদিও এবিষয়ে স্পষ্ট করে সইফ বা করিনা কেউই কিছু জানাননি। প্রসঙ্গ, সইফ-করিনার বড় ছেলে তৈমুর ইতিমধ্যেই পাপারাৎজি মহলে বেশ জনপ্রিয়। তৈমুর যেখানেই যাক না কেন, সেখানেই পৌঁছে যায় পাপারাৎজির ক্যামেরা। তৈমুরকেও হাসি মুখে পোজ দিতে দেখা গিয়েছে। যদিও ছোট ছেলের ক্ষেত্রে এমনটা ‘সইফিনা’ চাননা বলেই জানা যাচ্ছে।
২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post