সুরশ্রী রায় চৌধুরী: এইচবিও এবং ডব্লুবি টিভি চ্যানেলের মালিকপক্ষ ওয়ার্নারমিডিয়ার ঘোষণা ভালো দর্শকসংখ্যা না হওয়ার কারণে তারা ভারত, পাকিস্তান, বাংলাদেশ এবং মালদ্বীপে এবছরের শেষের দিকে ওই দুটি চ্যানেল সম্প্রসারণ বন্ধ করে দেবে।ব্যবসায় লাভ না হওয়ায় আর হয়ত দুটি চ্যানেল দেখা যাবে না ভারতে।
আরও পড়ুন পুজোর আনন্দে বিশেষ ক্ষমতা সম্পন্নদের সামিল করল প্রেস ক্লাব
কয়েক দশক ধরে এই চ্যানেলগুলি চললে ও ভারত সহ দক্ষিণ এশিয়ায় সেভাবে দর্শক সংখ্যা বাড়াতে পারেনি চ্যানেলগুলি। তুলনায় স্টার মুভিজ, সোনি পিক্সের মতো ইংরেজি ছবির দর্শক সংখ্যা উপ মহাদেশে অনেকটাই বেশি। এমনটাই বলছে ভারতীয় রেটিং সংগঠন ব্রডকাস্ট অডিয়েন্স রিসার্চ কাউন্সিল। ওয়ার্নারমিডিয়ার বিনোদন শাখার দক্ষিণ এশিয়ার সিনিয়র ভিপি এবং এমডি সিদ্ধার্থ জৈন বিবৃতি দিয়ে বলেছেন, ২০ বছর ধরে এইচবিও এবং প্রায় ১০ বছরেরও বেশি সময় ধরে ডব্লবি টিভি দক্ষিণ এশিয়ায় ভালো ব্যবসা করলেও এখন পরিস্থিতি পাল্টে গিয়েছে। এবং মহামারীর পর অবস্থা আরও সঙ্গিন হয়ে উঠেছে। তাই তারা বাধ্য হয়ে চ্যানেল দুটি তুলে নিচ্ছেন। তবে ডিজনি হটস্টারের সঙ্গে পার্টনারশিপ থাকায় এইচবিও–র জনপ্রিয় শো গুলি স্ট্রিমিং করা হবে বলেই আশা তাঁর।
আরও পড়ুন সুশান্তের মৃত্যুর তদন্ত এখনও চলছে: সিবিআই
২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post