ফাইল ছবি
নয়া দিল্লি: কোভিডের (COVID) দ্বিতীয় ঢেউ নিয়ে গেল সিপিএমের সাধারণ সম্পাদ সীতারাম ইয়েচুরির (Sitaram Yechury) বড় ছেলে আশিস ইয়েচুরিকে (৩৪)।বৃহস্পতিবার সকাল ৬টায় গুরুগ্রামের একটি হাসপাতালে মৃত্যু হয় তাঁর।
It is with nice unhappiness that I’ve to tell that I misplaced my elder son, Ashish Yechury to COVID-19 this morning. I need to thank all those that gave us hope and who handled him – medical doctors, nurses, frontline well being employees, sanitation employees and innumerable others who stood by us.
— Sitaram Yechury (@SitaramYechury) April 22, 2021
সকাল নিজেই ট্যুইটে ছেলেকে হারানোর ব্যথা জানিয়েছেন সীতারাম ইয়েচুরি। তিনি লিখেছেন, “অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে জানাচ্ছি, আজ সকালে করোনায় আমি আমার বড় ছেলে আশিস ইয়েচুরিকে হারিয়েছি। চিকিৎসকরা, যাঁরা ওঁকে আগলে রেখেছিলেন, তাঁদের ধন্যবাদ জানাচ্ছি। কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি প্রত্যেক চিকিৎসক, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মী, পরিচ্ছন্নতাকর্মী ও অন্যান্যদের, যাঁরা দুঃসময়ে আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছেন।”
আরও পড়ুন: অক্সিজেন-রেমডেসিভির পাচ্ছে একাধিক রাজ্য, বাংলার ভাগে বরাদ্দ কতটা?
উল্লেখ্য, দিল্লির একটি সংবাদপত্রে সাংবাদিকতা করছেন আশিস ইয়েচুরি। বেশ কিছুদিন আগে বাড়িতেই অসুস্থ হয়ে পড়েন আশিস। উপসর্গ থাকায় করোনা পরীক্ষা করা হয়। রিপোর্ট পজিটিভ আসে। তাঁকে প্রথমে গুরুগ্রামের হোলি ফ্যামেলি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। পরে তাঁকে মেদান্ত হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বৃহস্পতিবার সকালে সেখানে তাঁর মৃত্যু হয়।
২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post