পিয়ালী ঘোষ: অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকার কোভিশিল্ড নেওয়া থাকলেই আজীবন করোনার থেকে সুরক্ষিত থাকবেন। বিজ্ঞান জার্নাল নেচারে প্রকাশিত এক রিপোর্টে এমনটাই জানিয়েছেন অক্সফোর্ড এবং সুইত্জারল্যান্ডের গবেষকরা।
আরো পড়ুন বাছাই পর্বে নবম স্থানে ভারতীয় তিরন্দাজ দীপিকা কুমারী
গবেষণায় বলা হয়েছে, ভাইরাস-ধ্বংসকারী অ্যান্টিবডি তৈরি ছাড়াও, ভ্যাকসিনটি সার্চ-অ্যান্ড-ডেসট্রয় টি-সেলকে প্রস্তুত করে। এ যেন শরীরের মধ্যেই টি-সেলের ‘প্রশিক্ষণ শিবির’। ফলে, সেটি ভবিষ্যতে নতুন ভেরিয়েন্টের ভাইরাসের বিরুদ্ধেও সমান কার্যকর হবে। অর্থাৎ অ্যান্টিবডি শেষ হওয়ার অনেক পরেও শরীরে এই গুরুত্বপূর্ণ কোষগুলি তৈরি হতে থাকবে। সম্ভবত সারা জীবনই তা হবে, বলছে গবেষণা।
আরো পড়ুন তিব্বতের মাটিতে চিনা প্রেসিডেন্ট হিসেবে প্রথম সফর করলেন শি জিনপিং
সুইজারল্যান্ডের ক্যান্টোনাল হাসপাতালের গবেষক বুখার্ড লুডউইগ জানান, ‘এই সেলুলার প্রশিক্ষণ শিবিরগুলি থেকে যে টি-কোষগুলি আসে তাদের মধ্যে খুব উচ্চ স্তরের ‘ফিটনেস’ থাকছে। ফলে ভবিষ্যতে ভাইরাস থেকে এটিই রক্ষা করবে। এক্ষেত্রে ভাইরাসই আমাদের সবচেয়ে বড় শিক্ষক বলা যায়। শরীরের টি-সেল রেসপন্স কীভাবে আরও ভাল করা যায়, সেই নিয়েও প্রচেষ্টার শিক্ষাই দিল করোনা’।
২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post