#মুম্বই: সবে বলিউডে পা রেখেছেন পূজা বেদীর মেয়ে আলায়া ফার্নিচারওয়ালা । সইফ আলি খান আর তব্বুর সঙ্গে আলায়ার প্রথম সিনেমা ‘জওয়ানি জানেমন’-এ তাঁর অভিনয় বেশ পছন্দ হয়েছে দর্শকদের । হট, সেক্সি, সুন্দরী আলেয়া অভিনয়ের পাশাপাশি তাঁর মিষ্টি ব্যবহারেও দর্শকদের মন জয় করে নিয়েছেন । যখনই পাপারাৎজিদের ক্যামেরা তাঁকে তাক করুক না কেন, সর্বদাই হাসি মুখে সকলকে অভিবাদন জানাতে দেখা যায় তাঁকে ।
আর এর পাশাপাশি আলেয়ার সৌন্দর্য্য, মারকাটারি ফিগার, অনবদ্য ড্রেসিং সেন্স, আর তুখড় ডান্স স্টেপের কথা আর না-ই বা বলা হল । যাঁরা সোশ্যাল মিডিয়ায় সক্রিয়, তাঁরা অনেকেই আলেয়া’কে ফলো করেন । আর আলেয়াকে যাঁরা ফলো করেন তাঁরা নিশ্চিত ভাবে জানেন ঠিক কোন কোন গুণে মিষ্টি আলায়া এখন সকলের প্রিয় ।
আলায়া নিজেও সোশ্যাল মিডিয়ায় যথেষ্ট অ্যাক্টিভ । মা পূজার সঙ্গে তাঁর বন্ডিংও দূর্দান্ত । বিবাহবিচ্ছিন্না পূজার ফের বিয়ে দিতে চান মেয়ে আলায়া । ১৯৯৪ সালে আলায়ার বাবা ফারহান ফার্নিচারওয়ালার সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল পূজার । দুই সন্তানের মা তিনি । ২০০৩ সালে ডিভোর্স হয়ে যায় পূজা-ফারহানের । বর্তমানে মানেক কন্ট্রাক্টরের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা তৈরি হয়েছে পূজার । তাঁর দুই ছেলে-মেয়ে, আলায়া এবং ওমর চান মা নতুন করে সংসার পাতুন ।
আলায়া মাঝেমধ্যেই তাঁর আকর্ষণীয় ফিগারের ছবি পোস্ট করে চমকে দেন সকলকে । কিছুদিন আগে স্যুইমিং পুলে ঝাঁপ মারার একটি ছবি পোস্ট করেছিলেন আলায়া । মুহূর্তে ছবিটি ভাইরাল হয়ে গিয়েছিল । ছবির টাইমিং, আলায়ার টোনড বডি মুগ্ধ করেছিল নেটিজেনদের । আবারও ভক্তদের রাতের ঘুম উড়িয়ে দেওয়ার মতো একটি ছবি পোস্ট করলেন আলায়া । স্যুইমিং পুলে নামার ঠিক আগের মুহূর্তের ছবি । চাবুকের মতো ফিগারে সূক্ষ কাজ করা বাদামী বিকিনি । কোমরে মাখন নরম ভাঁজ । হাল্কা ভেজা তাঁর শরীর । ছবিটি পোস্ট করে আলায়া লিখেছে, ‘‘আজকের দিনটা হল এমনই একটা দিন যখন পুলে ঝাঁপ দেওয়ার জন্য উৎসুক হয়ে আছি আমি ।’’
২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post