পিয়ালি ঘোষ: শীঘ্রই আসতে চলেছে করোনার তৃতীয় ঢেউ। বিশেষজ্ঞদের মতে এই তৃতীয় ঢেউয়ে আক্রান্ত হবে বেশিরভাগ শিশুরাই। তাই তাদের যথেষ্ট পুষ্টি ও ইমিউনিটি বৃদ্ধির প্রয়োজন। এইবার করণা আবহে দুর্গাপূজা কতটা জাঁকজমকপূর্ণ হবে তা নিয়ে রয়েছে একরাশ সংশয়। তাই এইবার কলকাতা শহরের অন্যতম পূজা কমিটি আলিপুর সর্বজনীন, তারা তাদের পুজোর বাজেট থেকে টাকা কেটে সেই টাকায় শিশু সেবায় ব্রতী হলেন।
আরো পড়ুন PNB জালিয়াতি কাণ্ডে টাকা ফেরালেন প্রতারক Nirav Modi-র বোন
পয়লা জুন থেকে এলাকার বস্তির ৩০০০ শিশুদের সকাল ৭টা থেকে ৮টা পর্যন্ত ২৫০ মিলিমিটার দুধ পান করাচ্ছে। মহালায়া পর্যন্ত চলবে তাদের এই প্রয়াস। তারপরও এই প্রয়াস চলতে পারে অনুমান করা হচ্ছে। এই উদ্যোগের মূল উদ্দেশ্যই হলো শিশুদের পুষ্টির যোগান এবং উদ্যোগ এর নামকরণ করা হয়েছে শিশু পুষ্টি। করোনায় লকডাউনের ফলে বহু পরিবারের আর্থিক আয় কমে গিয়েছে, চলে গিয়েছে অনেকের কাজ, সেই সকল লোকদের খুঁজে বের করে দেওয়া হচ্ছে কার্ড।
আরো পড়ুন ফুচকা বিক্রি করে বিটেক পড়ুয়া দুই ভাইবোন স্বপ্ন দেখছে সুস্থ জীবনের
সকল অভিভাবকেরা কোলের শিশু থেকে ১২ বছর বয়স পর্যন্ত শিশুদের সঙ্গে করে নিয়ে আসছেন। এছাড়া এখানে শর্ত দেওয়া হয়েছে অসুস্থতার কারণে অনুপস্থিত ছাড়া সকল শিশুকে সামনে দাঁড়িয়ে থেকে দুধ পান করতে হবে। এছাড়া দুধ বাড়ি নিয়ে যাওয়া চলবে না, পরিবারের অন্য কাউকে দুধ পান করানো যাবে না ও প্রাপ্ত দুধ অন্য কোন কাজে লাগানো যাবে না। কেবলমাত্র যার নামে কার্ড অর্থাৎ যেই শিশুর নামে কার্ড একমাত্র তাকেই দুধ পান করানো যাবে। কারণ এই মুহূর্তে দাঁড়িয়ে সকল শিশুদের পুষ্টির সাথে সাথে ইমিউনিটি পাওয়ারও বাড়ানো প্রয়োজন।
আরো পড়ুন হাফ প্যান্ট পরে এলে অস্বস্তিতে পড়েন মহিলারা! পুরুষদের ‘শালীন’ পোশাক-ফতোয়া পুরসভার
২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post