নিউজ ডেস্ক : বিশ্বজণনীর আরাধনার আয়োজনে সেজে উঠছে তিলোত্তমা। প্রতি বছরের মত এবছর ও মুক্তি পেয়েছে বহু নতুন গান। এমন সময়ই ওটাটি প্ল্যাটফর্মে প্রকাশ পেয়েছে ” বিশ্বজণনী তুমি সঙ্কট নাশিনী” । মহালয়ার আদলে রচনা হয়েছে স্কৃপ্ট্, রচয়িতা মধুমিতা সাহা, অনুলেখনের সাথে যোগ করা হয়েছে তিনটি গান, যার গীতিকার মধুমিতা দেবী নিজেই। সুর দিয়েন মধুমিতা দেবীর সঙ্গীতজ্ঞ স্বামী স্বপন সাহা।
স্বপন বাবুর সুরে তিনটি গানের মধ্যে একটি গান গেয়েছেন তিনি নিজেই, বাকি দুটি গানের মধ্যে একটি গান গেয়েছেন ডঃ সুশান্ত ভট্টাচার্য্য ও অন্যটি গেয়েছেন স্বপন বাবু ও মধুমিতা দেবীর সুযোজ্ঞা কন্যা ও আন্তর্জাতিক সঙ্গীত শিল্পী সৌমিতা সাহা। অনুলেখন ব্যাবহৃত প্রতিটি শ্লোক পাঠ করেছেন সৌমিতা। অনুলেখনের অংশ পাঠ করেছেন মধুমিতা দেবী।
এই অসাধারণ ভাবে উপস্থাপন করা গীতি আলেখ্য হওয়া ছাড়াও ” বিশ্বজণনী তুমি সঙ্কট নাশিনী ” -র দুটি বিশেষ দিক উল্লেখযোগ্য। এই আলেখ্যতে গান গেয়েছেন ইএম বাইপাসে অবস্থিত কলকাতার এক নামি নার্সিংহোমের ডিরেক্টর ও চেয়ারপারসনে ডঃ সুশান্ত ভট্টাচার্য্য। ডঃ ভট্টাচার্য্যকে এই বিশেষ গানটির জন্য প্রশিক্ষণ দেন সঙ্গীতজ্ঞ স্বপন সাহা। ডঃ ভট্টাচার্য্য একজন সঙ্গীত প্রমী মানুষে তিনি বর্তমানে স্বপন সাহার কাছে রবি ঠাকুরের গানের চর্চা করছেন।
এই ভিডিও তে লাইভ পেইন্টিং ও অসাধারণ কিছু পেইন্টিং দেখা যায়। প্রতিটি পেইন্টিং করেছেন সৌমিতা সাহা, সৌমিতার ছবি দেশের বিভিন্ন আর্ট গ্যালারিতে প্রর্দশিত হয়েছে। অসামান্য শিল্প দক্ষতার কারণে সৌমিতার নাম দেশের প্রথম সারির চিত্রকরদের মধ্যে আসে।
২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
হ্যাঁ, আমি অনুদান করতে ইচ্ছুক >
Related
Discussion about this post