রাজেন্দ্র নাথ দত্ত, মুর্শিদাবাদ : ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের মোকাবিলা প্রস্তুত জেলা প্রশাসন থেকে শুরু করে প্রতিটি ব্লকের গ্রাম পঞ্চায়েত। কোথাও বাড়ি বাড়ি গিয়ে সতর্ক করা হচ্ছে, কোথাও আবার লোকজনকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার কাজ করছে জেলা এবং স্থানীয় প্রশাসন ও গ্রাম পঞ্চায়েত কর্তৃপক্ষ। ইয়াস নিয়ে গ্রামবাসীদের সচেতন করতে বুধবার মুর্শিদাবাদ জেলার খড়গ্রাম ব্লকের বালিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রতিটি গ্রামে উদ্যোগ নিতে দেখা গেল পঞ্চায়েত প্রধান গোকুল ঘোষকে।
আরো পড়ুন শহরের সমস্ত ফ্লাইওভার খুলে দিল Kolkata Police
পঞ্চায়েতের আধিকারিক, পঞ্চায়েত সদস্য,খড়গ্রাম থানার সিভিক ভলেন্টিয়ার ও ভিলেজ পুলিশদের সঙ্গে নিয়ে গ্রামবাসীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে ইয়াস নিয়ে সতর্কবার্তা দিয়ে আসেন। প্রধান গোকুল ঘোষ বলেন, এই গ্রাম পঞ্চায়েতের বিভিন্ন গ্রামে বসত বাড়ি মাটির আছে। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে এই বাড়িগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। তাই পরিবারগুলোকে স্থানীয় ত্রাণ শিবিরে নিয়ে আসার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বিপর্যয় মোকাবিলার জন্য একটি দলকে প্রস্তুত রাখা হয়েছে। পঞ্চায়েত অফিসে আধিকারিক ও পঞ্চায়েত সদস্যদের নিয়ে দিবা রাত্রি কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে।
আরো পড়ুন সাইক্লোন ইয়াস: মৃত্যু হল, উল্টে গেল গাড়ি
পঞ্চায়েতের স্বাস্থ্য কেন্দ্রের কর্মীদের এ এনএম ও আশা কর্মীদের নিয়ে টিম করা হয়েছে। পাশাপাশি গাছ কাটার জন্য অত্যাধুনিক সরঞ্জামেরও ব্যবস্থা করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ।সুজাপুর গ্রামের ১৪ টি পরিবারকে সুজাপুর স্কুলে রাখা হয়েছে ও তাদের খাওয়া দাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে।বর্ষন ও ঝোড়ো হাওয়াতে মাটির চালা বাড়ি ভেঙে পড়েছে। পঞ্চায়েতের সব সদস্যকে এই বিপর্যয় মোকাবিলা করার জন্য প্রস্তুত থাকতে বলা হয়েছে।
২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post