সুরশ্রী রায় চৌধুরী: ফের দিল্লি পুলিসের অভিনব প্রচেষ্টা। রাজধানীতে বড়সড় নাশকতার ছক বানচাল করল দিল্লি পুলিস। সোমবার রাতে ২ জন সন্দেহভাজন জইশ-ই-মহম্মদ জঙ্গিকে গ্রেফতার করল দিল্লি পুলিসের স্পেশাল সেল। রাজধানীতে নাশকতার ছক কোষছিল জইশ-ই-মহম্মদ এর এই জঙ্গিরা।
দিল্লির সরাই কেল খান এলাকা থেকে জঙ্গিদের ধরা হয়েছে। সূত্রে খবর, দিল্লিতে বড়সড় হামলা চালানোর পরিকল্পনা করছিল ধৃত জঙ্গিরা। ধৃতদের জেরা করছেন দিল্লি পুলিসের আধিকারিকরা। ধৃতদের জেরা করে চক্রের বাকি সদস্যদের খোঁজ পাওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছেন তাঁরা।
দিল্লি পুলিসের এক পদস্থ কর্তা জানিয়েছে, সোর্স মারফত্ পাওয়া খবরের ভিত্তিতে সোমবার রাত সোয়া ১০টা নাগাদ দিল্লির সরাই কেল খান এলাকার মিলেনিয়াম পার্কের কাছে একটি ফাঁদ পাতা হয়। তাতেই ধরা পড়ে ২ সন্দেহভাজন জঙ্গি। ধৃত জঙ্গিরা জম্মু ও কাশ্মীরের বাসিন্দা। তাদের কাছ থেকে ২টি আধা স্বয়ংক্রিয় বন্দুক ও ১০টি তাজা কার্তুজ উদ্ধার করা হয়েছে। ধৃতদের মধ্যে একজনের নাম আবদুল লাতিফ মীর। কাশ্মীরের বারমুল্লার পালা মোহাল্লার বাসিন্দা সে। বয়স ২২ বছর। অপরজন মহম্মদ আশরাফ খাতানা। কুপওয়ারার হাট মুল্লা গ্রামের বাসিন্দা সে। বয়স ২০ বছর।
সূত্রে খবর, ধৃত জঙ্গিরা এর আগে একবার পাক অধিকৃত কাশ্মীরে পালাবার চেষ্টা করেছিল। সেইসময় সেই চেষ্টা ব্যর্থ করে দেয় ভারতীয় সেনা। এবারও তারা দিল্লিতে হামলা চালানোর পর নেপাল হয়ে পাক অধিকৃত কাশ্মীরে পালাবার ছক কষেছিল।
আরও পড়ুন ভাইফোঁটায় বাংলার বোনেদের সুরক্ষাদানের অঙ্গীকার দাদা দিলীপের
২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post