নিজস্ব প্রতিবেদন: করোনা নিয়ন্ত্রণে আরও কড়া পদক্ষেপ নিল রাজ্য সরকার। শহরের করোনা সংক্রমণের কথা মাথায় রেখে কলকাতার আরও ৩টি ওয়ার্ডে নতুন কয়েকটি কনটেনমেন্ট জোন ঘোষণা করল কলকাতা পৌর নিগম।
ওইসব এলাকাগুলি হল ৮৭ নম্বর ওয়ার্ডের ১৮ রাজা বসন্ত রায় রোড, ১১০ নম্বর ওয়ার্ডের ভ্যালি পার্ক ও ৬৯ নম্বর ওয়ার্ডের বালিগঞ্জ সার্কুলার রোড।
আরও পড়ুন-অবরোধ করা হবে দিল্লি ঢোকার ৫ রাস্তা, কেন্দ্রকে ৪ শর্ত দিয়ে ঘোষণা আন্দোলনকারী কৃষকদের
উল্লেখ্য, করোনা নিয়ন্ত্রণে গত বুধবার নতুন নির্দেশিকা জারি করেছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। কনটেনমেন্ট জোনে সাধারণ মানুষকে নিয়ন্ত্রণ করতে ওই গাইডলাইন কার্যকর হবে আগামী ১ ডিসেম্বর থেকে।
কেন্দ্রের ওই নতুন নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, পরিস্থিতি বিবেচনা করে কনটেনমেন্ট জোনে নাইট কার্ফু জারি করতে পারবে স্থানীয় প্রশাসন। এনিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে রাজ্য সরকারগুলি। কনটেনমেন্ট জোনের বাইরে লকডাউন জারি করতে গেল রাজ্যগুলিকে কেন্দ্রের অনুমতি নিতে হবে।
মাইক্রো লেভেলে কনটেনমেন্ট জোন ঠিক করবে জেলা প্রশাসন। রাজ্যের কনটেনমেন্ট জোনগুলির তালিকা জেলা ওয়েবসাইটে দিতে হবে। কনটেনমেন্টট জোনে স্বাস্থ্যবিধি অত্যন্ত কঠোরভাবে মেনে চলতে হবে। চিকিত্সা ও অত্যাবশ্যকীয় পণ্য কেনাকাটা ছাড়া ঘরের বাইরে বের হওয়া যাবে না। ঘরে ঘরে নজরদারি চলবে।
আরও পড়ুন–সমস্ত সঙ্কীর্ণতা পেরিয়ে রাস এখন একটা গ্র্যান্ড ইভেন্ট
কেন্দ্রের নির্দেশিকা অনুযায়ী করোনা স্যাম্পেল টেস্ট, কনট্যাক্ট ট্রেসিং চলবে। কোয়ারেন্টাইনে রাখতে হবে সংক্রমিত লোকজনদের। তাদের দ্রুত আইসোলেশন করতে হবে। শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা দ্রুত খুঁজে বের করে ব্যবস্থা নিতে হবে।
২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post