দেবা দাস, কৃষ্ণনগর: বিধানসভা নির্বাচনের আগেই দল ছেড়েছিলেন শুভেন্দু অধিকারী। যখন তিনি মন্ত্রী ছিলেন তখন আবেদন করেছিলেন ফ্লাটের। তিনি পেয়েছিলেন ফ্ল্যাট ।কিন্তু এখন আর তিনি মন্ত্রী নেই, এমনকি শাসক দলেও নেই। তাই রাজ্যের বিরোধী দলনেতাকে অবিলম্বে সেই ফ্ল্যাট ছেড়ে দেওয়ার জন্য নোটিস দেবে রাজ্য সরকার।
আরো পড়ুন এখনো কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা মোতায়েন মুকুলের বাড়িতে
৪/৩ সল্টলেকের শ্রাবণী আবাসনে ফ্ল্যাট রয়েছে শুভেন্দুর। রাজ্যের মন্ত্রী হওয়ার পর এই ফ্ল্যাটটি তাঁকে দেয় রাজ্য সরকার। ওই আবাসনের আরও একটি ফ্ল্যাট শুভেন্দুর ঘনিষ্ঠ এক নেতার নামে আছে। এই দুটি ফ্ল্যাটই অবিলম্বে ছেড়ে দেওয়ার জন্য আগামী সপ্তাহেই শুভেন্দুর বিরুদ্ধে নোটিশ জারি করতে চলেছে রাজ্য পুর ও নগরোন্নয়ন দফতর। সূত্রের খবর, মন্ত্রী হওয়ার পর তিনি ফ্ল্যাটের আবেদন করেছিলেন। বিশিষ্ঠ জন হিসেবে তাঁর আবেদন মঞ্জুর করা হয়। এখন তিনি মন্ত্রী নন। শাসক দলেই নেই তিনি। এখন তিনি বিরোধী দলনেতা। তাই অবিলম্বে সরকারি ফ্ল্যাট ছাড়ুন শুভেন্দু। এই মর্মে নোটিশ জারি হচ্ছে।
আরো পড়ুন বিরাট না অনুষ্কা কার মতো দেখতে ভামিকা? নেটিজেনদের প্রশ্নের উত্তরে যা বললেন পিসি
উল্লেখ্য, অন্যান্য সরকারি আবাসনের ফ্ল্যাট গুলি থেকে শ্রাবণী আবাসনের ফ্ল্যাট গুলি বেশ বড়।এখানে সাধারণত তিন কামরার ফ্ল্যাট রয়েছে, যেগুলির আয়তন প্রায় দু’হাজার স্কোয়ার ফুটের মতো। সূত্রের খবর, ওই আবাসনে আরও এক তৃণমূল ছেড়ে যাওয়া সাংসদ সুনীল মন্ডলের ফ্ল্যাট রয়েছে। সেই ফ্ল্যাট যদিও এই অর্থবর্ষে ‘রিনিউ’ করা হয়নি। ওই ফ্ল্যাটটি ছেড়ে দেওয়ার জন্য সুনীলকেও নোটিস দিয়েছে রাজ্য সরকার। আর এক বাম কৃষক নেতা হান্নান মোল্লার ফ্ল্যাটও রয়েছে ওই শ্রাবণী আবাসনে। এ বার ওই ফ্ল্যাট ছাড়ার জন্যও হান্নান বাবুকে নোটিস দিতে পারে রাজ্য সরকার।
আরো পড়ুন দল বদলাতেই বদলে গেল মুকুল রায়ের (Mukul Roy) টুইটার অ্যাকাউন্ট
২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post