নিজস্ব প্রতিবেদক:- মানবিক মুখ নিয়ে সাধারন মানুষ ও দুঃস্থ পরিবারের পাশে দাঁড়াতে আবারো এগিয়ে এলেন “জঙ্গলমহল”এলাকার মানবদরদী শিক্ষক হেরম্ব নাথ চক্রবর্তী l হেরম্ব নাথ বাবুর আর্থিক সহযোগিতায় এবং রয়্যাল ব্যঙ্গল গ্রুপ নামক সমাজসেবী সংস্থার ব্যবস্থাপনায় নয়াগ্রাম ব্লকের সিংদুই গ্রামে, গোপীবল্লভপুর এক নম্বর ব্লকের চিরকালডি গ্রামে এবং গোপীবল্লভপুর দু’নম্বর ব্লকের বালিয়া গ্রামে ইটভাটায়,মোট আসিটি পরিবারের হাতে ছাতু, দুধ, বিস্কুট,সোয়াবিন প্রভৃতি খাদ্য দ্রব্য এবং সাবান গুড়ি, সাবান,স্যাম্পু প্রভৃতি নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য তুলে দেওয়া হয় l এছাড়াও কিছু দুঃস্থ পরিবারের হাতে হরলিক্স, গ্লুকোজ প্রভৃতি তুলে দেওয়া হয় এবং শিশুদেরও চকলেট বিতরন করা হয়
বিদ্যালয়ে পাঠদান করার পাশাপাশি বাঁকুড়া, ঝাড়গ্রাম, হুগলী, বর্ধমান সহ রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে দুঃস্থ মানুষদের পাশে বহুবার দাঁড়িয়েছেন এই মানবদরদী শিক্ষক l অসহায় দুঃস্থ মানুষদের জন্য বরাবরই তার প্রান কাঁদে l করোনা উদ্ভূত পরিস্থিতিতে পার্শ্ববর্তী এলাকা সহ বিভিন্ন দুঃস্থ পরিবারের হাতে খাদ্য সামগ্রী এবং নিত্য ব্যবহার্য সামগ্রী তুলে দেওয়ার এই ক্ষুদ্র প্রয়াস বলে জানান তিনি l তাদের প্রিয় মাস্টারমশায়ের এই মানবিক উদ্যোগকে সর্বাঙ্গসুন্দর রূপ দেওয়ার জন্য রয়্যাল ব্যাঙ্গল গ্রুপ নামক সমাজ সেবী সংস্থার সদস্য-সদস্যাদের উৎসাহ,উদ্দীপনা ও সহযোগিতা ছিল চোখে পড়ার মতো l হেরম্ব বাবুর এই মানবিক উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন এলাকার সর্বস্তরের মানুষ।
উল্লেখ্য,হেরম্ব বাবুর বাড়ি বাঁকুড়া জেলায় l বর্তমানে তিনি ঝাড়গ্রাম জেলার গোপীবল্লভপুর ব্লকের নয়াবসান জনকল্যান বিদ্যাপীঠের সংস্কৃত বিষয়ের শিক্ষক l শিক্ষকতার পাশাপাশি বছরভর তিনি বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডে নিজেকে জড়িয়ে রাখেন ।
গোপীবল্লভপুর থেকে শচীন পালের রিপোর্ট ।
২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post