নিজস্ব প্রতিবেদন: ১৮ নভেম্বর ৪০তম জন্মদিন সেলিব্রেট করছেন অভিনেতা আবীর চট্টোপাধ্যায়। ৪০তম জন্মদিনটা কীভাবে সেলিব্রেট করলেন অভিনেতা? জন্মদিন সেলিব্রেশন সহ আরও নানান কথা Zee ২৪ ঘণ্টার লাইভে শর্মিষ্ঠা গোস্বামী চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে কথোপকথনে শেয়ার করলেন আবীর।
জন্মদিনে কটা কেক কেটেছেন আবীর? প্রশ্নে অভিনেতা জানালেন, তিনি সকাল থেকে একটাই কেক কেটেছেন, তবে সেটা তিনি খেতে পারেননি, কারণটা তাঁর মেয়ে ময়ূরাক্ষী। মেয়েই নাকি বাবার জন্মদিনের সমস্ত কেকটা খেয়ে ফেলেছে। তবে অভিনেতা জানান, তিনি তাঁর অফিসে পৌঁছেও দেখছেন, সেখানেও তাঁর জন্য কেক আনা হয়েছে। জন্মদিনে শ্বশুরবাড়িতে ঢুঁ মেরে আসার একটা পরিকল্পনা রয়েছে বলেও জানান তিনি। জন্মদিনে বহু মানুষের ভালোবাসা, শুভেচ্ছা পাওয়ায় তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা স্বীকার করতেও ভুললেন না আবীর।
আরও পড়ুন-জন্মদিনে আবীর চট্টোপাধ্যায়, শুভেচ্ছাবার্তায় ভরে উঠল সোশ্যাল মিডিয়া
অভিনয়ের পাশাপাশি এই মুহূর্তে Zee বাংলা ‘সারেগামাপা’র সঞ্চালকের ভূমিকায় দেখা যাচ্ছে আবীর চট্টোপাধ্যায়কে। সে কাজটিও তিনি বেশ উপভোগ করছেন বলে জানান অভিনেতা। এদিকে দীপাবলিতে মুক্তি পেয়েছে অভিনেতা আবীর চট্টোপাধ্যায়ের ৪৯ তম ছবি ‘সুইজারল্যান্ড’। যেখানে সম্পূর্ণ এক অন্য আবীরকে পেয়েছে দর্শক। এতদিন অভিনয়ে আসার পর যা যা করেননি, তার সবাটাই এই ছবিতে করেছেন তিনি। সবথেকে বড় কথা জিৎ ও রুক্মিণীর সঙ্গে নেচে সকলকে চমকে দিয়েছেন অভিনেতা। এতদিন যে আবীরকে দর্শক মূলত শহুরে চরিত্রে দেখতেই অভ্যস্ত। তবে হঠাৎ করে ‘শিবু’ বলে এমন একটি চরিত্রে অভিনয়, শুধু কি নিজের ইমেজ ভাঙার চেষ্টা? উত্তরে আবীর ঠিক কী বললেন, তা নিজেই শুনে নিন…
আরও পড়ুন-টুইটারে এল বিয়ের নিমন্ত্রণ, এবার নেহার বিয়েতে বিহার যাচ্ছেন সোনু সুদ!
লকডাউনের পরবর্তী সময়ে, সিনেমাহল খোলার ঠিক পরপরই প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেয়েছে বেশকিছু বাংলা ছবি। যেখানে সে অর্থে হিন্দি ছবি হলে মুক্তি পায়নি। এবিষয়ে নিজের মতামত জানালেন অভিনেতা। তবে মজার বিষয় হল, আবীর যখন Zee ২৪ ঘণ্টার পেজে লাইভে রয়েছেন, ঠিক তখনই তাঁকে নিয়ে তর্ক জুড়ে দেন অনুরাগীরা। তর্কের বিষয়টা ছিল ‘ব্যোমকেশ’ নাকি ‘সোনাদা’ কোন ভূমিকাতে তাঁকে বেশি ভালো লাগে?
২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post