আমজাদ আলী,মালদা:: রস সাহিত্যিক শিবরাম চক্রবর্তীর বসত ভিটে চাঁচলে শুরু হল ১৯ তম উত্তর মালদা বই মেলা ও সংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। রবিবার দুপুরে চাচল কুমার শিবপদ লাইব্রেরী প্রাঙ্গণে সাত দিনব্যাপী বইমেলা উদ্বোধন হয়। উদ্বোধনের আগে একটি শোভাযাত্রা বের হয়। শোভাযাত্রায় অংশগ্রহন করেন চাচোল এর বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র-ছাত্রী ও শিক্ষক শিক্ষিকারা, চাচলের বিধায়ক তথা বইমেলা কমিটির সভাপতি নীহাররঞ্জন ঘোষ, বইমেলা কমিটির সম্পাদক , সহ সম্পাদক , চাচোলের মহকুমা ট্রাফিক ওসি চন্দন দে সহ অন্যান্যরা। শোভাযাত্রাটি গোটা চাচল শহর পরিক্রমা করে। তারপর ফিতে কেটে অতিথি বরণের পর প্রদীপ প্রজ্জ্বলনের মধ্য দিয়ে বইমেলার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন রাজ্যসভার সাংসদ মৌসুম বেনজীর নুর, গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্টার আপূর্ব চক্রবর্তী, চাচলের বিধায়ক তথা বইমেলা কমিটির সভাপতি নিহার রঞ্জন ঘোষ, চাচলের মহকুমা পুলিশ আধিকারিক শুভেন্দু মন্ডল।
এদিন বই মেলা উদ্বোধন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যসভার সাংসদ মৌসুম বেনজীর নুর, গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্টার অপূর্ব চক্রবর্তী, চাচলের বিধায়ক তথা বইমেলা কমিটির সভাপতি নিহাররঞ্জন ঘোষ , বইমেলা কমিটির সম্পাদক আব্দুস সাত্তার, চাচলের মহকুমা পুলিশ আধিকারিক শুভেন্দু মন্ডল, চাচল থানার আইসি পূর্ণেন্দু কুমার কুন্ডু, চাচলের মহকুমা ট্রাফিক ওসি চন্দন দে এলাকার সমস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক শিক্ষিকারা ও বিশিষ্ট ব্যক্তিরা। তবে আগের থেকে এবারে বইমেলার স্টল বেড়ে মোট ৪৫ টি স্টোল রয়েছে। প্রতিটি স্টলে বইপ্রেমীদের ভিড় জমতে শুরু করেছে। কলকাতা ও স্থানীয় প্রকাশনা সংস্থার স্টল দিয়েছে মেলায়। বইমেলা উদ্বোধনের পরেই প্রকাশিত হয় বইমেলার স্মরণিকা। উল্লেখ্য করোনার কারণে দীর্ঘ্য দু-বছর ধরে উত্তর মালদা বইমেলার আয়োজন করা হয়নি। হতাশা ছড়িয়েছিল চাচলের বইপ্রেমীদের মধ্যে। অবশেষে সব জোট কাটিয়ে শুরু হলো বইমেলা।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post