নিজস্ব সংবাদদাতা, পূর্ব বর্ধমান:- বেহাল বর্ধমান – আরামবাগ রোডের খন্ডঘোষ থানার অন্তর্গত পোলেমপুরে রবিবার দুপুরে ফের মর্মান্তিক পথ দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল এক গৃহবধূর। অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে গেছেন ওই গৃহবধূর স্বামী। জানা গেছে মৃত মহিলার নাম শাকিলা বেগম। বাড়ি হুগলীর রামনগর, কাসাওয়ারায়।স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, রবিবার দুপুরে মোটর সাইকেলে স্বামী স্ত্রী বর্ধমানের দিক থেকে আরামবাগের দিকে যাচ্ছিলেন। সদরঘাট ব্রিজ পেরিয়ে খন্ডঘোষ থানার অন্তর্গত পলেমপুরের সামন্ত পেট্রোল পাম্পের কাছে রাস্তার একটি গর্তে পড়ে মোটর সাইকেল থেকে পড়ে যান সাকিলা বিবি। সঙ্গে সঙ্গে পিছনে থাকা একটি বাসের চাকায় পিস্ট হয়ে যায় তাঁর মাথা।
ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় তাঁর। আকস্মিক এই দুর্ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে।পুলিশ পৌঁছে মৃতদেহ উদ্ধার করে বর্ধমান মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে নিয়ে যায়। স্থানীয় মানুষজন এই দুর্ঘটনার জন্য দিনের পর দিন বেহাল রাস্তাকেই দায়ী করেছেন। বিগত কয়েকমাস ধরে বর্ধমান আরামবাগ রোড, বিশেষ করে সদরঘাট ও পোলেমপুর এলাকা দুর্ঘটনাপ্রবন হয়ে রয়েছে। রাস্তার বহু জায়গায় তৈরি হয়েছে ছোট বড় গর্ত, যার জেরেই প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা। এদিন বেঘোরে প্রাণ গেল এক গৃহবধূর। এই দুর্ঘটনা ফের একবার প্রশাসনের গাফিলতিকেই সামনে এনে দিল বলে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন এলাকাবাসীরা ।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post