কল্যাণ দত্ত, পূর্ব বর্ধমান:- শুক্রুবারের ঝড়ে ভাঙলো পূর্ব বর্ধমান জেলার,কালনা রাজবাড়ী এলাকা চত্বরে অবস্থিত বর্ধমানের মহারানীর অন্দরমহলের হেরিটেজ বিল্ডিং এর একাংশ। আতঙ্কে ওই বিল্ডিং এর নিচে বসবাস করা দশটি পরিবার। আতঙ্কে থাকা পরিবারগুলির দাবি, অবিলম্বে ভগ্ন প্রায় বিল্ডিং এর উপরের অংশ ভেঙে ফেলা হোক। প্রায় পঞ্চাশ থেকে ষাট বছর ধরে বর্ধমানের মহারানীর অন্দরমহলে বসবাস করে আসছেন তারা। ভাড়াটে হিসাবে তারা এতদিন বসবাস করে এসেছেন। যদিও তাদের দাবি এখন আর কেউ ভাড়া নিতে আসে না। অবিলম্বে তাদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হোক এবং এই বিল্ডিং এর ভগ্ন প্রায় অংশ ভেঙে ফেলা হোক।
পাশাপাশি তাদের সকলের আরও দাবি,পাশেই রয়েছে মহিষমর্দিনী বয়েজ ইনস্টিটিউশন, ওই এলাকা দিয়ে স্কুলের ছাত্ররা প্রতিদিন যাতায়াত করে। একই সাথে রাজবাড়ীতে বেড়াতে আসা বিদেশী পর্যটক থেকে শুরু করে সমস্ত পর্যটকরা এই রাস্তা ব্যবহার করে যাতায়াতের জন্য। যে কোন সময় বড়সড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। এই বিষয়ে কালনা পৌরসভার উপ পৌরপতি তপন পড়েল বলেন, যেহেতু এটা হেরিটেজ, তাই এটা ভেঙে ফেলার ক্ষেত্রে বেশ কিছু আইনি জটিলতা আছে, আমরা বিষয়টি নিয়ে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বলেছি। দ্রুত যাতে ভগ্নপ্রায় বিল্ডিং এর কিছু ব্যবস্থা করা যায় তার চেষ্টা করছি।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post