আর মাত্র কয়েকদিন বাকি পুজোর শুরু হয়ে গেছে দেবীপক্ষ কিন্তু এই পুজোর দিনগুলোতে কি করছেন শহরের তারকারা কিভাবে কাটাচ্ছেন তাদের পুজো, সে রকমই একজন তারকার সাথে আড্ডায় ২৪×৭ নিউজ বেঙ্গল। জেনে নেব অভিনেত্রী সঞ্চারী মন্ডলের (Sanchari Mondal) পুজো প্ল্যানিং।
আর মাত্র কয়েক দিন বাকি পুজোর তোমার পূজোর প্ল্যানিং কি?
“পুজো প্ল্যানিং বলতে শুটিংয়ের ব্যস্ততার জন্য জামা কাপড় এখনো কেনা হয়নি তাছাড়া প্রচুর সুন্দর সুন্দর শুটিং চলছে আমি ঘুরতে খুব ভালোবাসি, তাই হঠাৎ হঠাৎ ফ্লাইট এর টিকিট কেটে ঘুরতে চলে যাই।”
বিয়ের পরেও কি এখনো ওরকমই ঘুরতে চলে যেতে পারো?
“নাগো বিয়ের পরে আর হয় না কিন্তু ও আমার খুব ভালো বন্ধু, তাই ও থাকলে আমার কোন সমস্যা থাকে না।”
পূজোতে কি কলকাতায় থাকবে (Sanchari Mondal)?
“হ্যাঁ আসলে আমি গত দুবছর ধরে কলকাতার পূজো খুব মিস করেছি কিন্তু যেহেতু আমরা পুজোর সময়তেই ছুটি পাই। তাই এখনও কোন প্ল্যানিং করিনি কিন্তু হয়তো এরকম হবে যে পঞ্চমী ষষ্ঠী সপ্তমী অষ্টমী বাইরে কাটালাম নবমী দশমী এখানে বা উল্টোটাও হতে পারে। এখনো পর্যন্ত সেরকম কোন প্ল্যানিং করিনি শুধু জানি ভরপুর খাওয়া দাওয়া সাজগোজ হবে অঞ্জলি দেব মায়ের কাছে সারা বছর চলার জন্য শক্তি চেয়ে নেব।”
পূজোতে কি ডায়েট চলে নাকি ভরপুর খাওয়া দাওয়া?
“আমি কোন সময়তেই খুব একটা স্ট্রিক্ট ডায়েটে থাকি না, আমি খুব ব্যালেন্স করে চলি আর পূজোতে তো ভরপুর খাওয়া দাওয়া তখন আর ডায়েট কাকে বলে জানিনা।”
পুজোতে পরিবারের সাথে সময় কাটানো হয়?
” হ্যাঁ আমি এমনিতেই পরিবারের সাথে সময় কাটাতে খুব ভালোবাসি পরিবার বন্ধু বান্ধব সবার সাথেই সময় কাটাবো।”
পুজোতে ঠাকুর দেখতে যাও না (Sanchari Mondal)?
“এখন আর সে ভাবে ঠাকুর দেখা হয় না তবে ওই বাড়ি এপার্টমেন্টের পুজোতে মজে থাকা হয়।”
বিজয়ায় সিঁদুর খেলবে?
“হ্যাঁ আমার বিয়েটা যেহেতু কোভিড এর মধ্যে হয়েছে তাই সেভাবে সিঁদুর খেলতে পারিনি। হ্যাঁ এবার মাকে বরন্ তো ডেফিনেটলি করব।”
তোমার ফ্যানেদের জন্য কি বলতে চাইবে(Sanchari Mondal)?
“সবাইকে এটাই বলতে চাইব যে সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন আর পজেটিভ থাকুন।”

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post