দীপ দেব: আজ দুপুর দুইটা থেকে শিলচর মেলা রোড স্থিত অসম গণ পরিষদের কাছাড় জিলা কার্যালয়ে আগামী পৌরনিগম, পঞ্চায়েত, লোকসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে সাংঘটনিক শক্তিকে আরো ঐক্যবদ্ধ করার উদ্দেশ্যে এজেপি দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি সুনীল ডেকা ও কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারন সম্পাদিক তথা বরাক উপত্যকার দলীয় ইনচার্জ বিমল সিংয়ের উপস্থিতিতে দলীয় কর্মীদের মধ্যে মতবিরোধ ভুলে কিভাবে বরাকে দলের সংঘটনকে মজবুত করা এবং আগামী দিনে এজেপি দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি তথা আসাম মন্ত্রী অতুল বরা এবং দলের অন্যতম কেন্দ্রীয় কার্যকারী কমিটির সভাপতি তথা অসমের স্বাস্থ্যমন্ত্রী কেশব মহন্তের বরাক উপত্যকার তিন জেলার দলীয় সভাতে প্রত্যেকটি সভাতে প্রায় বহুল সংখ্যক জনগনের উপস্থিতির কথা চিন্তাধারা করা হয়, যাতে এজেপি দলের জনসেবার আদর্শ ও চিন্তাধারা গুলোকে বরাক উপত্যকার প্রত্যেকটি মানুষের কাছে পৌছতে পারে।
সেদিন বিভিন্ন রাজনৈতিক ছাত্র সংঘটন থেকে প্রায় দুই শতাধিক ছাত্র নেতারা এজেপি দলের ছাত্র পরিষদে যোগদান করেন। সুনীল ডেকা বক্তব্যে বলেন,দলের ঐক্যবদ্ধতা ধরে দলীয় প্রত্যেক স্তরের নেতা-কর্মীদের একান্ত প্রয়োজন,যেকোনো রাজনৈতিক দলের জনগনের সামনে পরিচয়টা প্রথমটি সেবা দ্বিতীয় হলো ঐক্যবদ্ধতা। বিমল সিং বলেন, বরাকের উন্নয়নের জন্য অসম গন পরিষদের নেতৃত্বের প্রয়োজন রয়েছে। অসম গণ পরিষদের কাছাড় জিলা সভাপতি কবির আহমেদ বড়ভূইয়া বলেন, এই দলে থাকতে হলে দলীয় অনুশাসন মেনে চলতেই হবে, না হলে এজেপি দল দলীয় বিরোধীতা কার্যক্রম মেনে নেবে না। কৃষক পরিষদের কাছাড় জিলা সভাপতি মৌলানা এনামাতুল্লা বলেন, আগামী দিনে এজেপি -বিজেপি ছাড়া কোনো দলই আসামে থাকবে না। সেদিন অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জিলার দুই সম্পাদক সুজিত শর্মা ও মনিতন সিং, দলীয় কর্মী বকুল আহমেদ, ইমরান হুসেন, সোমা মালাকার সহ আরো অন্যান্যরা।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post