সুরশ্রী রায় চৌধুরী : ছবির সময়সীমা নিয়ে বিতর্কে জড়ালেন সুপারস্টার অক্ষয় কুমার (Akshay Kumar)। অক্ষয় কুমার একটা ছবির জন্য গড়ে ৩০ দিন সময় দেন এমনটাই বলছেন ইন্ডাস্ট্রির অন্দরের লোকেরা। এই নিয়েই বিতর্ক বাঁধে সম্প্রতি। এক মঞ্চে অক্ষয়ের (Akshay Kumar) সঙ্গে দেখা যায় দক্ষিণী ছবির সুপারস্টার রাম চরণকে। সেখানেই অক্ষয়কে মজার ছলে রামচরণ বলেন ‘‘আর আর আর ছবির একটা শট নিতে ৩৫ দিন সময় লেগেছিল, অন্য দিকে অক্ষয় স্যারের একটা ছবি করতে ৩০ দিন লাগে।’’ এই বির্তকে অবশেষে মুখ খুললেন অক্ষয় (Akshay Kumar)।
অক্ষয় (Akshay Kumar) বলেন, ‘‘আসলে আমি বুঝতে পারছি না আমি করবটা কি! সংবাদমাধ্যমের সব কিছুতেই সমস্যা। আমি কেন সকালে উঠি? রাতে কেন তাড়াতাড়ি ঘুমোতে যাই? কেন আমি এত কাজ করি কিংবা একই সময় চারটে ছবি কেন করছি?’’ এমন নানা প্রশ্ন রয়েছে। অক্ষয় খানিকটা রাগ করেই বলেন ‘‘যদি কোনও ছবির ক্ষেত্রে ৫০ দিন সময় লাগে কিংবা ৭০ দিন লাগে, আমি অতগুলো দিনই কাজ করি।’’
শেষে অক্ষয় (Akshay Kumar) বলেন ‘‘জানি না আর কী করব, আমি বুঝতে পারছি না।’’ সাম্প্রতিক ‘সূর্যবংশী’ ছাড়া কোনও হিট ছবি নেই অক্ষয়ের (Akshay Kumar)। ফলে তাঁকে নিয়ে নেটদুনিয়ায় কটাক্ষ শুরু হয়েছে। কেউ কেউ বলছেন, ছবির সংখ্যার তুলনায় আগামী দিনে ছবির গুণগত মানের দিকে অভিনেতার মন দেওয়া উচিত। ২০২২ এ পর পর ফ্লপ হচ্ছে অক্ষয় কুমারের (Akshay Kumar) ছবি। চারটে ছবি মুক্তি পেয়েছে তাঁর। চারটেই ফ্লপ। এরই মধ্যে ছবি সমাপ্তির সময়সীমা নিয়ে বিতর্কে জড়ালেন অক্ষয় কুমার (Akshay Kumar)।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post