নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: চলচ্চিত্র প্রযোজক আলিয়া সিদ্দিকী তার ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডেলে নিয়েছিলেন এবং স্বামী-অভিনেতা নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকীর মা মেহরুনিসা সিদ্দিকীর বিরুদ্ধে একটি প্রথম তথ্য প্রতিবেদনের (এফআইআর) প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। ভার্সোভা পুলিশের ভাষ্যমতে, নওয়াজউদ্দিনের মায়ের সঙ্গে আলিয়ার তর্ক হয়েছিল। সোশ্যাল মিডিয়ায় এফআইআর-এর একটি ফটোকপি শেয়ার করে আলিয়া একে ‘বিস্ময়কর’ বলে অভিহিত করেছেন।
আলিয়া, যিনি জয়নব নামেও পরিচিত, লিখেছেন, “আঘাতজনক.. আমার স্বামীর বিরুদ্ধে আমার প্রকৃত অপরাধমূলক অভিযোগগুলি পুলিশের নজরে আসেনি। যাইহোক, আমি আমার স্বামীর বাড়িতে প্রবেশ করি এবং কয়েক ঘন্টার মধ্যে অবিলম্বে আমার বিরুদ্ধে একটি ফৌজদারি অভিযোগ/এফআইআর দায়ের করা হয়। আমি কি কখনো এইভাবে ন্যায়বিচার পাব।”
সংবাদ সংস্থা এএনআই-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী জয়নব নওয়াজউদ্দিনের দ্বিতীয় স্ত্রী। এক দশক আগে আলিয়া ওরফে অঞ্জনা কিশোর পান্ডে ওরফে জয়নবের সঙ্গে বিয়ে হয় নওয়াজউদ্দিনের। এই দম্পতির একটি ছেলে ইয়ানি সিদ্দিকী এবং একটি মেয়ে শোরা সিদ্দিকী রয়েছে। পুলিশ জানায়, নওয়াজউদ্দিন, তার মা ও আলিয়ার মধ্যে সম্পত্তি নিয়ে বিরোধ রয়েছে। ভারতীয় দণ্ডবিধির 452, 323, 504 এবং 506 ধারার অধীনে একটি মামলা নথিভুক্ত করা হয়েছে। এএনআই টুইট করেছে, “অভিনেতা নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকীর মা মেহরুনিসা সিদ্দিকী অভিনেতার স্ত্রী জয়নবের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করেছেন। ভারসোভা পুলিশ তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকেছে। নওয়াজউদ্দিনের মায়ের সঙ্গে জয়নবের তর্ক হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে: ভারসোভা পুলিশ।”

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post