সুরশ্রী রায় চৌধুরী : অঙ্কুশ হাজরার (Ankush Hazra) মোশন পিকচার্স এবং নেক্সজেন ভেঞ্চার্স প্রাইভেট লিমিটেড এর যৌথ প্রযোজনায় আর কাজ হবে না। আসন্ন ‘মির্জা’র (Mirza) প্রযোজনা করবেন অঙ্কুশ একাই। শনিবার সোশ্যাল মিডিয়ায় বিবৃতি দিয়ে অঙ্কুশ (Ankush Hazra) জানান, ‘আমাদের প্রিয় দর্শকের উদ্দেশ্যে এই বিশেষ ঘোষণা, অঙ্কুশ হাজরা (Ankush Hazra) মোশন পিকচার্স এবং নেক্সজেন ভেঞ্চার্স প্রাইভেট লিমিটেড-এর মধ্যে কিছু অভ্যন্তরীণ মতপার্থক্যের কারণে, অঙ্কুশ হাজরা মোশন পিকচার্স, নেক্সজেন ভেঞ্চার্স-এর সঙ্গে আলাদা হওয়ার এবং ভবিষ্যতেও কোনও ভাবেই একত্রিত না হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যেই সমস্ত প্রজেক্ট অঙ্কুশ হাজরা (Ankush Hazra) মোশন পিকচার্সের ব্যানারে রিলিজের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল, সেগুলো সময়ের সঙ্গে মুক্তি পাবে অবশ্যই কিন্তু ‘মির্জা’ (Mirza) , যে ছবিটি ইদ ২০২৩-এ মুক্তি পাওয়ার কথা ছিল সেটির মুক্তি আপাতত স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’
মানুষ ‘মির্জা’ (Mirza) -তে আমার উপর ভরসা রেখেছেন। তাই আমি একা করলে কোনও সমস্যাই হবে না আশা করছি। যা যা সমস্যা হয়েছে, তার সমস্ত প্রমাণ আমার কাছে রয়েছে। কিন্তু সে সব প্রকাশ করে কাদা ছোড়াছুড়িতে যেতে চাই না। তাই চুপ করে আছি।” টলি অভিনেতার কথায়, ”আমার এই ‘মির্জা’ (Mirza) ছবিটি নিয়ে বহুল চর্চা হয়েছে চারদিকে। লোকে অপেক্ষা করছে রিলিজের জন্য। এমনিতেই বাংলা ছবি নিয়ে এই রকম হইচই আর পড়ে না, কিন্তু এই ছবিটা নিয়ে সেটা তৈরি হয়েছে, তাই সিদ্ধান্ত নিলাম যে সময় নিয়ে যত্ন করে ছবিটা বানাব।”
অঙ্কুশ (Ankush Hazra) স্পষ্ট জানিয়ে দিলেন, নেক্সজেন ভেঞ্চার্স প্রাইভেট লিমিটেড-এর সঙ্গে আর কোনও দিনও যৌথ প্রযোজনায় কাজ করবেন না। এই সিদ্ধান্তের ফলে ছবিটির মুক্তি পিছিয়েছে স্বাভাবিক ভাবেই। অঙ্কুশ (Ankush Hazra) জানালেন, অন্তর্দ্বন্দ্ব চলার কারণে অনেক কাজ স্থগিত ছিল অনেক দিন ধরেই। এবার আলাদা হয়ে যাওয়ার পরে সেই কাজগুলি শুরু করার পর আরও ২-৩ মাস লাগবে ফ্লোরে যেতে। ফলে ইদে এই ছবি রিলিজ করানো সম্ভব হচ্ছে না।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post