কল্যাণ দত্ত, পূর্ব বর্ধমান: পূর্ব বর্ধমান জেলার, খণ্ডঘোষ ব্লকের অন্তর্গত বেড়ুগ্রাম অঞ্চলের সুলতানপুর বিদ্যালয় এর মাঠে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ২০২৩ অনুষ্ঠিত হল। ৩৪টি ইভেন্টের চক্র ক্রিয়া অনুষ্ঠিত হয় এইদিন। খণ্ডঘোষ-১ নম্বর চক্রের যে পাঁচটি সি আর সি আছে তারমধ্যে বেরুগ্রাম সি আর সি-র সুলতানপুরের মাঠে পাঁচটি সি আর সি-র অঞ্চল লেভেলে যারা প্রথম ও দ্বিতীয় হয় তাদেরকে নিয়েই অনুষ্ঠিত হয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতা। বিগত দু’বছর ধরেই করোনা পরিস্থিতির কারণে বিদ্যালয়ে গুলিতে ছাত্র-ছাত্রী শিক্ষক-শিক্ষিকাদের আনাগোনা বন্ধ ছিল তাই আয়োজন করা সম্ভব হয়নি ক্রীড়া প্রতিযোগিতার। তবে এ বছর করো না পরিস্থিতি একেবারে নিয়ন্ত্রণে থাকায় স্কুলগুলিতে আবারও শুরু হয়েছে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা আর তাতেই আনন্দে মেতে উঠেছে স্কুলের শিক্ষক শিক্ষিকা থেকে শুরু করে ছাত্রছাত্রীরাও।
বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় ১০০ মিটার দৌড় ২০০ মিটার দৌড়, গুলি চামচ দৌড় থেকে শুরু করে উচ্চ লম্পন, দীর্ঘ লম্ফন, হাড়িভাঙ্গা, যেমন খুশি তেমন সাজো, সহ ছিল নানা রকমের খেলা । প্রত্যেকটি খেলায় বিজয়ীদের জন্য ছিল আকর্ষণীয় পুরস্কার। এদিনের ক্রীড়া প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেন, খণ্ডঘোষ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি অসিত বাগদি। অনুষ্ঠানের মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন, খণ্ডঘোষ বিধানসভার বিধায়ক নবীন চন্দ্র বাগ, পূর্ব বর্ধমান জেলা পরিষদের সদস্য অপার্থিব ইসলাম, বিশিষ্ট শিক্ষক তথা পূর্ব বর্ধমান জেলা পরিষদের অন্যতম আরও এক সদস্য বিশ্বনাথ রায়, পঞ্চায়েত সমিতির শিক্ষা ও ক্রীড়া কর্মাধ্যক্ষ তপন কুমার ঘোষ, সগড়াই অঞ্চল প্রধান শুভেন্দু কুমার পাল, শাকারী-২অঞ্চল উপপ্রধান সাইফুদ্দিন চৌধুরী, বেরুগ্রাম সি আর সি-র আয়বাহক মুরারি মন্ডল সহ স্কুলের শিক্ষক- শিক্ষিকারা সহ ম্যানেজিং কমিটির সকল সদস্য- সদস্যা ছাত্রছাত্রীদের অভিভাবকগণ এবং বিশিষ্ট অতিথিবর্গ।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post