সুরশ্রী রায় চৌধুরী: চার বছর পর পর্দায় ফের অনুষ্কা (Anushka Sharma)। ভাই কর্ণেশ শর্মা প্রযোজিত ‘কলা’ ছবিতে ক্যামিও হিসেবে আত্মপ্রকাশ করলেন তিনি। এই ছবিতে চল্লিশের দশকের নায়িকার বেশে দেখা গেছে তাঁকে। অনুষ্কার ভক্তরা তাঁকে দীর্ঘদিন পর পর্দায় দেখে খুশি। অনুষ্কাও তাঁর এই নতুন বেশ নিয়ে দারুণ উচ্ছ্বসিত। ‘কলা’ ছবির ‘ঘোড়ে পে সওয়ার’ গানে দেখা গেছে অনুষ্কাকে (Anushka Sharma)।
ডিজিটাল আঙিনায় রেট্রো লুকে অন্য অনুষ্কাকে খুঁজে পেয়েছে ভক্তরা। অনুষ্কা (Anushka Sharma) তাঁর এই নতুন বেশ নিয়ে বলেছেন, ‘আমাকে এই নতুন রূপে দেখে দর্শক খুবই খুশি। তাদের প্রতিক্রিয়া দেখে আমি উৎফুল্ল। আর তারা তার চেয়েও বেশি খুশি আমাকে দীর্ঘদিন পর পর্দায় দেখে। এই গানটির মজা নেওয়ার জন্য আমি ক্যামিও হিসেবে এসেছি। এ ছাড়া অন্য কোনো কারণ ছিল না। আমি নিজে এটা দারুণ উপভোগ করেছি। পুরোনো দিনের এক অভিনেত্রীর বেশে আসতে পেরে দারুণ লেগেছে।’ অভিনেত্রী বলেন, ‘সত্যি বলতে আমি আশা করিনি যে দর্শক আমাকে আবার পর্দায় দেখে এতটা খুশি হবেন। আসলে অনেক দিন পর আমাকে আবার দেখে তাঁরা উচ্ছ্বসিত।’
‘কলা’ ছবির মূল চরিত্রে অভিনয় করেছেন স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়, তৃপ্তি ডিমরি, আর বাবিল খান। এই ছবির মাধ্যমেই প্রয়াত বলিউড অভিনেতা ইরফান খানের ছেলে বাবিলের বলিউডে অভিষেক হলো। এই ছবিটি সদ্য মুক্তি পেয়েছে নেটফ্লিক্সে। বলিউড অভিনেত্রী অনুষ্কা (Anushka Sharma) এর আগে কলার নায়িকা তৃপ্তি আর পরিচালক অনভিতা দত্তের প্রশংসা করেছিলেন। তিনি তৃপ্তির উদ্দেশে লিখেছিলেন, ‘আমি অভিভূত। এ প্রজন্মের সবচেয়ে সেরা প্রতিভাবান অভিনয়শিল্পীদের মধ্যে তুমি একজন। তোমার মতো পরিপক্ব আর সরল অভিনয়শিল্পীর সংখ্যা নেহাতই কম।’
পরিচালকের উদ্দেশে তিনি লিখেছিলেন, ‘তোমার গল্প বলা অত্যন্ত বাস্তবিক আর খাঁটি। আমার মনে হয় তোমার গল্প বলা কবির মতো। তোমার ছবি একটা চিত্র। তুমি অত্যন্ত সুন্দরভাবে বর্ণনা করেছ।’ অনুষ্কাকে খুব শীঘ্রই ‘চাকদহ এক্সপ্রেস’ ছবিতে দেখা যাবে। এই ছবিতে তিনি মহিলা ক্রিকেটার ঝুলন গোস্বামীর ভূমিকায় অভিনয় করেছেন। কর্ণেশ শর্মা প্রযোজিত ‘কলা’ ছবিতে ক্যামিও হিসেবে তাঁর এই সৌন্দর্যে সিনেমাপ্রেমীরা মুগ্ধ।
২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post