তপন দাস, বাংলাদেশ ব্যুরো: নীলফামারীতে পূর্ব শত্রুতার জেরে খামারে বিষ প্রয়োগ করে ৩০০ শত হাঁসের বাচ্চাকে মেরে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। আজ সকালে নীলফামারীর সদর উপজেলার পঞ্চপুকুর ইউনিয়নের উত্তরাশশী গ্রামে এই ঘটনাটি ঘটে । এতে চাঞ্চল্যকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে পুরো এলাকা জুরে। এবিষয়ে হাসের খামারের মালিক মোহাম্মদ নুরুজ্জামান হোসেন নুরুর সাথে কথা হলে তিনি বলেন পূর্ব শত্রুতার সূত্রপাত ধরে কেউ এই ঘটনা টি ঘটিয়েছে এতে আমার প্রায় দেড় লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে , তিনি আরো বলেন আমার খামারে থাকা ৫০০ শত হাঁসের বাচ্চার মধ্যে ৩০০ শত হাঁসের বাচ্চা মারা গেছে আর বাকি আছে মাত্র ২০০ শত আর সেগুলোর অবস্থা ও খারাপ এখন বাকি হাসের বাচ্চা গুলো বাচবে কি না জানি না তবে সেগুলোকে বাচানোর চেষ্টা করছি এদিকে নুরুজ্জামান হোসেন নুরু এর বড় ভাই ফয়জুল ইসলাম বলেন গতকাল রাতে আমরা দুভাই একসাথে খামারের হাস গুলো কে দেখে আসি ও খাবার দিয়ে আসি কিন্তু আজ সকালে খামারে গিয়ে আমার ছোট ভাই দেখে ৩০০ শত হাঁসের বাচ্চা মারা গেছে ।
এদিকে কয়েকজন পল্লী পশু চিকিৎসক জানান আমরা ঘটনাটি জানার পর ঘটনাস্হলে আসি বিষয়টি দেখার জন্য, ঘটনাস্থলে এসে আমরা যে বিষয়টি দেখি যে আসলে সেটি খুব কষ্ট দায়ক কারন কেউ বা কাহারা হাসের খামারে থাকা খাবারে বিষ প্রয়োগ করে গেছে । এবিষয়ে নীলফামারী সদর থানার অফিসার ইনচার্জ খান মোহাম্মদ শাহরিয়ার বিষয় টি নিশ্চিত করে বলেন আজ সকালে আমরা খবর পাই যে পঞ্চপুকুর ইউনিয়ন এর উত্তরশশী নামক এলাকায় একটি হাসের খামারের ৩০০ হাসকে কে বা কাহারা বিষ প্রয়োগ করে মেরে ফেলেছে । তবে এখন পর্যন্ত এবিষয়ে কেউ আমাদের কে কোন লিখিত অভিযোগ দেয়নি বা আমরা পাইনি কেউ অভিযোগ দিলে বা অভিযোগ পেলে আমরা তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post