নিজস্ব প্রতিনিধি, ব্যারাকপুর :- বুধবার দুপুরে বোর্ড মিটিংয়ে যোগ দিতে ভাটপাড়া পুরসভায় গিয়েছিলেন ১০ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলর সত্যেন রায়। বোর্ড মিটিং শুরুর আগে তিনি পুরসভার বিদ্যুৎ বিভাগের সিআইসি হিমাংশু সরকারের ঘরে ঢোকেন। তখন সেই ঘরে একাই বসেছিলেন ২৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রবীর বৈদ্য। আক্রান্ত সত্যেন রায়ের অভিযোগ, ১১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর তরুণ সাউ ও ২০ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর অভিমুন্য তেওয়ারি-সহ সাত-আটজন অতর্কিতে তাঁর ওপর হামলা চালায়। দরজা বন্ধ করে তাকে ওরা পেটায়। এরপর আক্রান্ত কাউন্সিলর সত্যেন রায় দলীয় কাউন্সিলর তরুণ সাউ ও অভিমুন্য তেওয়ারির বিরুদ্ধে ভাটপাড়া থানায় এফআইআর দায়ের করেন। তবে গুরুতর আহত অবস্থায় ভাটপাড়া স্টেট জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন কাউন্সিলর সত্যেন রায়।
তাঁর অভিযোগ,পুরসভায় দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করায় এবং সম্প্রতি নিজের ওয়ার্ডে সাড়ে পাঁচ কাঠা জমির সমস্যা নিয়ে সোচ্চার হয়েছিলাম। সেইকারনেই এই হামলা। আক্রান্ত সত্যেন রায় ঘটনাটি সাংসদ অর্জুন সিং-সহ দলের উচ্চ নেতৃত্বকে জানিয়েছেন। যদিও কাউন্সিলর তরুণ সাউয়ের দাবি, ওনাকে মারধোর করা হয়নি। শুধুমাত্র কথা কাটাকাটি হয়েছে। অপরদিকে উপ-পুরপ্রধান দেবজ্যোতি ঘোষের সাফাই, ঘটনাটি কাঙ্খিত নয়। পুরসভায় বন্ধুত্ব সুলভ মনোভাব বজায় রাখা উচিত।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post