কল্যাণ দত্ত, পূর্ব বর্ধমান :- বিজেপি নেতা জিতেন্দ্র তিওয়ারির বুকে ব্যথা কমছেই না কিছুতে। এবার আসানসোল জেলা হাসপাতাল থেকে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা নাগাদ। বুধবার সন্ধেবেলাতেই জেল থেকে আসানসোল জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল তাঁকে। চিকিত্সকদের বিশেষ টিম তৈরি করে তাঁর চিকিত্সা শুরু হয়। কিন্তু বৃহস্পতিবার শারীরিক অবস্থার উন্নতি না হওয়ায় লাইফ সাপোর্ট অ্যাম্বুলেন্সে করে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে নিয়ে আসা হয় সন্ধ্যা নাগাদ।
প্রসঙ্গত, আসানসোলের কম্বলকাণ্ডে নয়ডা থেকে গ্রেফতার হন জিতেন্দ্র। তারপর তাঁকে আনা হয় আসানসোলে। ৯ দিনের পুলিশ হেফাজতের পর জিতেন্দ্রকে আদালতে তোলা হলে বিচারক, তাঁকে ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেন। সেই থেকেই আসানসোল জেলেই ছিলেন তিনি। কিন্তু বুধবার বিকেলে আচমকাই বুকে ব্যথা শুরু হয় জিতেন্দ্রর বলে জানা যায়। জেলের চিকিত্সকেরা প্রাথমিক চিকিত্সার পরেই হাসপাতালে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেন। সন্ধে সাড়ে সাতটা নাগাদ তাঁকে আসানসোল জেলা হাসপাতালে আইসিইউতে ভর্তি করা হয়।
বৃহস্পতিবার সকালে চিকিত্সকরা তাঁকে আবার পরীক্ষা করেন। তার আগে বিজেপি নেতা জিতেন্দ্রকে সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে নিয়ে গিয়ে ইউএসজি করিয়ে আনা হয়। সূত্রের খবর, সেখানে তিনি বলেন, ‘বুকে ব্যথা কমেনি। কষ্ট হচ্ছে’।
তারপরই চিকিত্সকরা পরীক্ষা করে জানান, জিতেন্দ্রর ইকোকার্ডিওগ্রাফি সহ বেশ কিছু পরীক্ষা করা প্রয়োজন। আসানসোল জেলা হাসপাতালে সেই সুবিধা না থাকায় তড়িঘড়ি বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় ।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post