নিজস্ব সংবাদদাতা, পূর্ব বর্ধমান :- পূর্ব বর্ধমানের জামালপুরে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার ৬টি কেন্দ্র হয়েছে। মঙ্গলবার ১৪ই মার্চ পরীক্ষার প্রথম দিনে ছাত্র ছাত্রীদের শুভেচ্ছা জানাতে সেখানে উপস্থিত হন জামালপুর ব্লকের তৃণমূল নেতৃত্ব। পাঁচড়া হাই স্কুলে উপস্থিত উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের শুভ কামনা জানান জামালপুরের বিধায়ক অলোক কুমার মাঝি, তিনি ছাত্র ছাত্রীদের হাতে গোলাপ ফুল ও পেন তুলে দেন উপহার হিসাবে।
তিনি বলেন, এলাকার উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা জানাতে ও উৎসাহিত করতেই তিনি এসেছেন। তিনি সকলের যাতে ভালো পরীক্ষা হয় সেই কামনা করেন। জামালপুর বয়েজ হাই স্কুলে ছাত্র ছাত্রীদের সাথে দেখা করেন জামালপুর ব্লক সভাপতি মেহেমুদ খান। তাঁর সাথে ছিলেন ব্লকের জয় হিন্দ বাহিনীর সভাপতি সাহাবুদ্দিন মন্ডল,ছাত্র পরিষদের সভাপতি বিট্টু মল্লিক সহ অন্যান্যরা। তিনিও ছাত্র ছাত্রীদের হাতে প্রীতি উপহার হিসাবে গোলাপ ফুল ও পেন তুলে দেন। তিনি বলেন, এই ছোটো ছোটো কোমলমতি ছাত্র ছাত্রীদের পাশে দাঁড়িয়ে তাঁদের উৎসাহিত করার জন্যই তিনি এসেছেন। এরাই আগামী দিনের ভবিষ্যত। তাদের সুস্বাস্থ্য ও পরীক্ষায় ভালো ফল লাভের প্রার্থনা করেন তিনি।
অন্য দিকে বেরুগ্রাম আচার্য্য গিরিশ চন্দ্র বসু বিদ্যাপীঠে উপস্থিত হন পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি তথা এই বিদ্যালয়ের ই পরিচালন সমিতির সভাপতি ভূতনাথ মালিক। তাঁর সাথে ছিলেন শ্রমিক সংগঠনের সভাপতি তাবারক আলী মন্ডল, সাহাবুদ্দিন শেখ, সারুখ মল্লিক সহ অন্যান্যরা।এখানে তাঁরা পরীক্ষার্থীদের হাতে পেন ও গোলাপ তুলে দেন। ভূতনাথ বাবু বলেন, আগামীর ভবিষ্যত হচ্ছে এই ছাত্র ছাত্রীরা। তিনি তাঁদের ভালো পরীক্ষা হওয়া ও মঙ্গল কামনা করেন। এছাড়াও সমাজের বন্ধু নামে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা ছাত্র ছাত্রীদের হাতে পেন, জলের বোতল, বিস্কুট তুলে দেয়।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post