সংবাদদাতা বসিরহাট : নদীর চরে শংসাপত্র ছাড়াই দাহ হয়ে যায় মরাদেহো। এমনি দৃশ্য দেখা গেল হাসনাবাদ ব্লকের বরুনহাট লস্কর পাড়া শ্মশান ঘাট। সীমান্তবর্তী কালিন্দী নদী ঘেষা এই শ্মশান ঘাটেতে দীর্ঘদিন ধরেই এই ভাবেই মরদেহ দাহ করে আসছে এলাকার বাসিন্দারা।
আরো পড়ুন Weather Update: প্রবল ঝড়বৃষ্টিতে লন্ডভন্ড উত্তরবঙ্গ
সম্প্রতি পার্শ্ববর্তী নদীয়া জেলার হাঁসখালির নবম শ্রেণীর ছাত্রী শংসা পত্র ছাড়াই পুড়িয়ে ফেলার ঘটনাকে রাজ্যজুড়ে যে সমস্ত শ্মশান ঘাট গুলি আছে শংসাপত্র ছাড়া পড়ানো হয় প্রশ্ন চিহ্ন তুলে দিয়েছে। তাই অবিলম্বে এলাকাবাসীর দাবি এই সমস্ত শ্মশান ঘাট গুলিতে প্রশাসনের নজরদারি বাড়ানো হোক।
আরো পড়ুন Puja for Anubrata Mondal: অনুব্রত মণ্ডলের আরোগ্য কামনায় যজ্ঞ সিউড়িতে
এই বিষয়ে বরুনহাটের বাসিন্দা রাজেশ লস্কর জানান, হাঁসখালি ধর্ষিত ছাত্রীর মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজ্যজুড়ে যে প্রশ্ন উঠেছে খোলা শ্মশান গুলি আছে শংসাপত্র ছাড়া মরাদেহ পড়ানো হয় তা অবিলম্বে বন্ধ হোক। এবং প্রশাসনের নজরদারি ও সংশয় পত্র নিয়ে মরাদেহ দাহ করা যেন হয়। এই বিষয়ে হাসনাবাদ ব্লকের পঞ্চায়েত সমিতির সহ-সভাপতি এসকেন্দের গাজী জানান এই বিষয়ে পঞ্চায়েত সমিতি পক্ষ থেকে একটি আলোচনা করা হয়েছে। যে সমস্ত এলাকায় এই ধরনের শ্মশান আছে সেই এলাকার পঞ্চায়েত সদস্যরা যেন নজর রাখে কে বা কারা শ্মশানে এসে মরাদেহ দাহ করছে ।
২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post