দেবশ্রী মুখাজ্জী : ১৯৬৪ সালে নাগের বাজারে, শ্রী হংসরাজ জৈন এবং শ্রী পুনম চাঁদ জৈন তাদের সুস্থভাবে বেড়ে ওঠা আস্থার কারণে অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে সেলস এম্পোরিয়াম খোলেন। সেলস এম্পোরিয়াম ইলেকট্রনিক পণ্যের ব্যবসায় এবং বিক্রয় সংক্রান্ত যেকোনো বিষয়ে সরাসরি গ্রাহকের সাথে ডিল করে। ৫৮ বছরের বেশি সময় ধরে বিস্তৃত ব্যবসা উভয় প্রতিষ্ঠাতা অংশীদার পরিবারের ৩ প্রজন্মের দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে, উভয় প্রতিষ্ঠাতা অংশীদারদের দুর্গাঙ্গ জনক মৃত্যুর পরে এখন ৪ জন অংশীদারিত্ব দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে, যাদের নাম নরেন্দ্র জৈন, মনোজ জৈন, রাজিব জৈন এবং অভিষেক জৈন।৫৮তম বার্ষিকীর প্রাক্কালে সেলস এম্পরিয়াম শহরের ভিআইপি ক্রসিং এবং বাগুইহাটি ক্রসিং এলাকার মধ্যে তাদের নতুন স্টোর খুলতে চলেছে। ইতিমধ্যেই শহরের প্রধান ব্যবসায়িক স্থানে তাদের একাধিক স্টোর রয়েছে। বর্তমান অংশীদারের একজন শ্রী মনোজ জৈন জানান, ইলেকট্রনিক পণ্যের দোকানের চেইন এবং বিক্রয় শুধুমাত্র তাদের ব্যবসা সম্প্রসারণ এবং গ্রাফের সাক্ষী নয় তারা সাধারণ জনগণের সাথে যে সম্পর্ক বজায় রেখেছে, বছরের পর বছর ধরে তাদের গ্রাহকের আনুগত্য এবং বাস্তব পরিষেবার একটি প্রশংসাপত্র।
তারা শুধু ব্যবসায় বিশ্বাসী নন তাদের প্রথম অগ্রাধিকার হলো গ্রাহকদের চাহিদা ও সমস্যার সমাধান করা। তিনি আরো জানান, এই সিজনে প্রতিটি কেনাকাটা গ্রাহকদের জন্য থাকছে আকর্ষণীয় অফার ও পুরস্কার। এমনকি সীমিত ভাগ্যবান গ্রাহকদের জন্য বিশেষ উপহার এবং অপ্রতিরোধ্য ডিল পূর্ণ একটি ব্যাগ রয়েছে। তিনি বিশ্বাস করেন সেলস এম্পোরিয়াম বাজারে অনলাইন বিকল্প এবং অন্যান্য প্রতিযোগীদের থেকে কম দামে গ্রাহকদের পরিষেবা দিয়ে জনগণের মন জয় করেছে আগামী দিনে ও করবে।
২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post