রাজকুমার দাস: ইংরেজ সমাজ সংস্কারক ও আধুনিক নার্সিংএর জননী মহিয়সী মহিলা ফ্লোরেন্স নাইটেঙ্গেলের জন্মদিনটি সারা বিশ্বে আন্তর্জাতিক নার্সিং দিবস হিসাবে পালিত হয়। এই উপলক্ষে কলকাতার উডল্যান্ডস মাল্টি স্পেসালিটি হাসপাতাল আলিপুরের ন্যাশানাল লাইব্রেরি অডিটোরিয়ামে এক বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। সন্ধ্যার মুল অনুষ্ঠানে বিশিষ্ট অতিথি ও চিকিৎসকদের উপস্থিতিতে হাসপাতালের অভিজ্ঞ ও সিনিয়ার নার্সদের বিশেষভাবে সন্মানিত করা হ্য়। এই অনুষ্ঠানেই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে এই বছরের আন্তর্জাতিক নার্সিং দিবস পালনের এই বছরের ভাবনা ‘আমাদের নার্সরাই আমাদের ভবিষ্যত’ পোস্টাররূপে প্রকাশ করা হয়।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হাসপাতালের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও সিইও ডা. রূপালী বসু তাঁর ভাষণে সারা বছরের কঠোর পরিশ্রমের জন্য হাসপাতালের সিস্টারদের আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। উডল্যান্ডস স্কুল অফ নার্সিং এর উপস্থিত প্রায় পাঁচশ ট্রেনি নার্সের প্রবল হর্ষ ধ্বনির মধ্যে ডা. বসু তাঁর হাউস স্টাফশিপের সময় হাসপাতালের নার্স দিদিদের অবদানের কথা স্মরণ করেন। তিনি বলেন ‘উনিশশ নব্বই একানব্বই সালে আরজি কর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তাঁর হাউস স্টাফ শিপের সময় নিয়মিত সিস্টারদের সহযোগিতা পেতেন, .. সিস্টার আর সদ্য পাসকরা বা জুনিয়ার ডাক্তাররাই আসলে হাসপাতাল চালিয়ে থাকেন’।
মুল অনুষ্ঠানের শেষে একটি সাংস্কৃতিক সন্ধ্যার আয়োজন করা হয়। আবৃত্তি, সংগীত ও নৃত্যে হাসপাতালের সিস্টাররা অংশগ্রহণ করেন, মুল অনুষ্ঠানের আগে গত এক সপ্তাহ ধরে হাসপাতালে যে সব সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছিল, সেগুলির কৃতিদের পুরষ্কার প্রদান করা হয়। ভিন রাজ্যের সিস্টারদের পরিবেশিত রবীন্দ্র সংগীত ও নৃত্য দর্শকদের বিশেষ ভাবে মুগ্ধ করে।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post